দলীপ ট্রফির জন্য চারটি দল ইতিমধ্যে ঘোষণা করে দিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ঘরোয়া ক্রিকেটে লাল বলের মরসুম শুরু হচ্ছে এই প্রতিযোগিতা দিয়েই। যদিও আগে জানা গিয়েছিল, রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলিরা দলীপে খেলবেন। তবে প্রথম রাউন্ডের যে দল ঘোষণা হয়েছে সেখানে এই দু-জনের নাম নেই। কেন নেই, তার কোনও ব্যাখ্যাও দেওয়া হয়নি।
বুধবার, ১৪ আগস্ট, ২০২৪
বন্ধুই ঘর ভাঙল; নীলাঞ্জনাই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন যিশুর সঙ্গে
ঘর ভাঙছে অভিনেতা যিশুর। এই খবর এখন সবার জানা। ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনে ইতি পড়তে চলেছে। স্ত্রী নীলাঞ্জনার সঙ্গে বিচ্ছেদের জল্পনা চলছে বেশ কিছুদিন ধরেই। আপ্ত সহায়কের সঙ্গে প্রেমের কথাও কানাঘুসো শোনা গিয়েছে। এমনকী এক ছাদের তলাতেও থাকছেন না যিশু-নীলাঞ্জনা। অভিনেতা নিজের গল্ফগ্রিনের পুরনো বাড়িতে নাকি ফিরে গিয়েছেন। খবর, দুই মেয়ে সারা, জারার সঙ্গেও দূরত্ব তৈরি হয়েছে যিশুর।
আন্তর্জাতিক আদালতে খারিজ ভারতীয় কুস্তিগিরের আবেদন? সরকারি ঘোষণা বাকি
আন্তর্জাতিক আদালতে সম্ভবত হার বিনেশ ফোগাটের। সরকারি ভাবে রায় ঘোষণা না হলেও সূত্রের খবর এমনটাই। তাঁর আবেদন খারিজ হয়ে গিয়েছে। আন্তর্জাতিক কুস্তি সংস্থার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ক্রীড়াক্ষেত্রের সর্বোচ্চ আদালত কোর্ট অফ আরবিট্রেশন ফর স্পোর্টসে (ক্যাস) আবেদন করেছিলেন তিনি।
ফাঁসির দাবিতে এবার রাজপথের নেত্রী মমতা!
আরজি কর কাণ্ডে দোষীদের ফাঁসি দাবিতে এবার পথে নামছে তৃণমূল নেতৃত্ব। 'আমি নিজে মিছিল করব', বললেন দলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, 'আগামী রবিবারের মধ্যে সিবিআইকে ফাঁসির ব্যবস্থা করতে হবে।
সোমবার আরজি করের নিহত চিকিত্সকের বাড়িতে যান মুখ্যমন্ত্রী। এর পরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন, 'রবিবারের মধ্যে যদি পুলিশ এই কেসের সুরাহা করতে না পারে তাহলে আমরা এই কেস সিবিআইয়ের হাতে তুলে দেব'। কিন্তু সেই সময়সীমা শেষ হওয়ার আগেই আরজিকর মামলা সিবিআই তদন্তে নির্দেশ দিল হাইকোর্ট। এদিকে যেদিন আরজি কর কাণ্ডের তদন্ত শুরু করল সিবিআই, সেদিনই দোষীদের ফাঁসির দাবিতে তৃণমূলের কর্মসূচি ঘোষণা করলেন মমতা। এদিন হাজরা স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে তৃণমূলনেত্রী বলেন, '১৭ তারিখ সব ব্লকে ব্লকে মিছিল হবে দোষীদের ফাঁসি চেয়ে।এবং রাম বামের চক্রান্তের বিরুদ্ধে। ১৮ তারিখ ব্লকে ব্লকে ধর্ণা হবে। ১৯ তারিখ রাখি বন্ধনের মধ্যে দিয়ে দোষীদের ফাঁসি চাই এই প্রোগ্রাম হবে।'
আবার নতুন কোচ পেল ভারত!পড়ুন
ভারতের বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেলেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন পেসার মরনে মরকেল। ভারতের প্রধান কোচ গৌতম গম্ভীরের পছন্দের তালিকায় ছিলেন এই বিখ্যাত পেসার। সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে সিরিজের আগে তিনি দলের সঙ্গে যোগ দেবেন বলে জানা গিয়েছে।
মরকেলকে বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছে বিসিসিআই। ১লা সেপ্টেম্বর থেকে তাঁর চুক্তি শুরু হতে চলেছে। শেষ ওয়ানডে বিশ্বকাপে পাকিস্তানের পেস বোলিং কোচ ছিলেন মরকেল।
বিশ্বকাপে ব্যর্থতায় চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই দায়িত্ব ছাড়েন তিনি। গম্ভীর গত মাসে ভারতের হেড কোচের চেয়ারে বসেছিলেন।
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ৮৬টি টেস্ট, ১১৭টি ওয়ানডে ও ৪৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন মরকেল। গম্ভীরের সঙ্গে মরকেলের কাজের সম্পর্কটাও দারুণ বলেই জানা গিয়েছে। দুজনে একসঙ্গে আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি লক্ষনউ সুপার জায়ান্টসে কাজ করেছেন।
মঙ্গলবার, ১৩ আগস্ট, ২০২৪
বাংলার অধিনায়ক হওয়ার দৌড়ে ঋদ্ধিমান!
এক সময় বাংলার গুরুত্বপূর্ণ ক্রিকেটার ছিলেন ঋদ্ধিমান সাহা। মেনে চলেন বলেই চল্লিশ ছুঁইছুঁই বয়সে নিজের রাজ্য বাংলায় ফিরে এসে নতুন চ্যালেঞ্জ নিতে চাইছেন। তিন ফরম্যাটেই খেলতে চাইছেন। চালিয়ে যেতে চাইছেন আইপিএলে খেলাও।
প্রসঙ্গত, সিএবি-র এক কর্তার সঙ্গে ঝামেলার জেরে দু-বছর আগে বাংলা ছেড়ে ত্রিপুরায় চলে গিয়েছিলেন ঋদ্ধিমান। সে রাজ্যের হয়ে খেলার চাপ বাংলার থেকে অনেকটাই কম। অনায়াসে ত্রিপুরার হয়ে বাকি জীবন খেলে পেশাদার ক্রিকেট থেকে অবসর নিতে পারতেন। তা না করে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়, স্ত্রী রোমি এবং আরও কিছু শুভাকাঙ্ক্ষীর কথা শুনে বাংলায় ফিরেছেন। আবার রাজি নিজের রাজ্যের হয়ে সেরাটা দিতে।
আরজি করে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ!
আরজি কর-কাণ্ডে সিবিআই তদন্তেরই নির্দেশ দিল কলকাতা হাই কোর্ট। মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম মামলার কেস ডায়েরি খতিয়ে দেখেই এমন নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। এর পাশাপাশি হাই কোর্ট জানায়, রাজ্যের হাতে থাকা সব তথ্য এবং নথি সিবিআইকে দিতে হবে। শুধু তা-ই নয়, যে সব সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করেছিল পুলিশ, তা-ও সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিতে হবে।
আরজি কর-কাণ্ডে পুলিশের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন প্রধান বিচারপতি।
মঙ্গলবারের শুনানিতেই মৃতার পরিবারের আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য জানিয়েছিলেন, প্রথমে পরিবারের কাছে কেউ এক জন ফোন করে বলেন, আপনাদের মেয়ে অসুস্থ। তার পরে আবার ফোন করে বলা হয়, আপনাদের মেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। সেই প্রসঙ্গে আদালতে রাজ্য সরকার জানায়, পরিবারের দাবি সঠিক। দু-বার ফোন গিয়েছিল মৃতার পরিবারের কাছে। হাসপাতালের সহকারী সুপারই মৃতার পরিবারকে ফোন করেছিলেন বলে আদালতে জানায় রাজ্য। তবে ফোনে কী বলা হয়েছিল, তা নিয়ে আদালতে কিছু বলেনি রাজ্য।