দলগত ভাবে বিজেপি বাংলা ভাগের পক্ষে নয়। এমনটাই জানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সোমবার বিধানসভার বাইরে সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের মুখোমুখি হন শুভেন্দু। বাংলা ভাগ নিয়ে বিজেপির রাজনৈতিক অবস্থান কী? জানতে চাওয়া হয় তাঁর কাছে। দলগত ভাবে অবস্থান জানিয়েও দিয়েছেন নন্দীগ্রাম বিধায়ক।
মঙ্গলবার, ৩০ জুলাই, ২০২৪
সোমবার, ২৯ জুলাই, ২০২৪
সন্দেশখালিতে সমস্যা কোথায়? সুজিতকে রিপোর্ট দিতে বললেন তৃণমূল নেত্রী
বেশ কয়েক মাস খবরের শিরোনামে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালি। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারেও সন্দেশখালি ইস্যুতে হাতিয়ার করেছিল বিজেপি নেতৃত্ব। এবার সন্দেশখালি নিয়ে রিপোর্ট চাইলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সন্দেশখালিতে সমস্যা কোথায়?
চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়ে আক্রান্ত হন ইডি আধিকারিকরা। তারপর থেকে খবরের শিরোনামে সন্দেশখালি। স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ সামনে আসে। রাস্তায় নামেন মহিলারা। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে সন্দেশখালি ইস্যুতে সরব হয় বিজেপি। যদি শাসকদলের বক্তব্য ছিল, সন্দেশখালির ঘটনা সাজানো।
এবার সন্দেশখালির উন্নয়নের হাল খতিয়ে দেখতে চান মুখ্যমন্ত্রী। সন্দেশখালির মানুষ কী বলছেন? সমস্যা কোথায়, তা খতিয়ে দেখতে সোমবার সুজিত বসুকে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন বলে সূত্রের খবর।
জাল সার্টিফিকেট বিতর্ক; হলফনামা তলব হাই কোর্টের
এরাজ্য থেকে সিআরপিএফ (CRPF) কনস্টেবল ও কেন্দ্রীয় সরকারের আর্মড ফোর্সে (CAPF) ভুয়ো ডোমিসাইল সার্টিফিকেটে নিয়োগের অভিযোগ সামনে এসেছে। জল গড়িয়েছে কলকাতা হাই কোর্টে। অভিযোগ, ভিনরাজ্যের যুবক-যুবতীরা জাল সার্টিফিকেট দিয়ে বাংলা থেকে চাকরি পেয়েছেন। ফলে এ রাজ্যের ছেলেমেয়েরা বঞ্চিত হয়েছেন।
২০২১ সালে ও ২০২২ সালে সেন্ট্রাল স্টাফ সিলেকশন কমিশনের মাধ্যমে সিআরপিএফ কনস্টেবল ও আর্মড ফোর্স নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু হয়। শুধুমাত্র এ রাজ্যের ক্ষেত্রে একুশ সালের ৩ হাজার ও ২০২২ সালে ৬ হাজার ৩৮০ শূন্যপদে নিয়োগ শুরু হয়। এ পর্যন্ত একুশ সালে ১ হাজার ৫০০ ও ২০২২ সালের ৩ হাজার ৬২৭ পদে নিয়োগ হয়েছে। বাকি পদ শূন্য রয়েছে। এরই মধ্যে এই নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তুলে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন সুপ্রতীপ পাল ও রাহুল মাঝি।
তাঁদের আইনজীবী দিব্যেন্দু চট্টোপাধ্যায়ের বক্তব্য, সিআরপিএফে বহু ভুয়ো প্রার্থী নিয়োগ হয়েছে। ভিনরাজ্যের অনেক প্রার্থী এখান থেকে চাকরি পেয়েছেন। তাঁদের নিয়োগ বাতিল করা হলে যোগ্য প্রার্থীরা চাকরি পেতে পারেন। এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রের বক্তব্য, ইতিমধ্যে সেনাবাহিনী ভুয়ো নিয়োগ নিয়ে দায়ের হওয়া এক মামলায় সিবিআই তদন্ত করছে। সিবিআইকে বক্তব্য জানাতে সময় দিক আদালত।
বিজেপির 'চক্রব্যূহ' ভেঙে দেবে ইন্ডিয়া জোট:রাহুল গান্ধি
দেশে ভয়ের পরিবেশ ছড়িয়ে পড়েছে। লোকসভায় বাজেট বক্তৃতায় বিজেপির মোদি সরকারকে তীব্র নিশানা করলেন রাহুল গান্ধি। মহাভারতের উপমা টেনে রাহুল গান্ধি বলেন, "ঠিক যেভাবে অভিমন্যুকে চক্রব্যুহে হত্যা করা হয়েছিল।
সংসদে বাজেট অধিবেশনে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপি জমানায় দেশের ৬ চক্রব্যুহের উপমা তুলে বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধির অভিযোগ, মোদি জমানায় মন্ত্রী থেকে শুরু করে কৃষক, ভোটার, বেকার সকলেই ভীত, সন্ত্রস্ত।
সংসদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাহুল সোমবার বলেন, "হাজার বছর আগে হরিয়ানার কুরুক্ষেত্রে অভিমন্যু নামে এক যুবককে চক্রব্যুহে বন্দি করে হত্যা করেছিল ৬ জন। আমি সেই চক্রব্যুহ নিয়ে কিছু পড়াশুনা করি এবং জানতে পারি এই চক্রব্যুহের অন্য নাম হল হল পদ্ম ব্যুহ। পদ্মফুলের মতো আকার হওয়ায় এমন বলা হত। বর্তমানে চক্রব্যুহ ব্যবহার করা হচ্ছে দেশের কৃষকদের বিরুদ্ধে মাঝারি ব্যবসায়ী, অগ্নিবীর, পড়ুয়া, বেকার যুবকদের বিরুদ্ধে। আজও এই চক্রব্যুহে দ্রোণাচার্য, কর্ণ, কৃতবর্মা, শকুনি, কৃপাচার্য, অশ্বত্থমার মতো ৬ জন রয়েছেন।"
বাংলায় কংগ্রেসের হাল কে ধরবেন? কী বললেন অধীর
চব্বিশের লোকসভা নির্বাচনে বাংলা থেকে একটি আসন জিতেছে কংগ্রেস। ২৫ বছর পর তিনি নিজে হেরেছেন। আবার পশ্চিমবঙ্গের প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সভাপতির পদও ছেড়েছেন। সেই অধীর চৌধুরীর জায়গায় বাংলায় কংগ্রেসের হাল কে ধরবেন?
সবার প্রথমে নিজের বক্তব্য জানিয়ে বেরিয়ে আসেন অধীর চৌধুরী। সাংবাদিকদের তিনি জানান, বাংলার বর্তমান পরিস্থিতির কথা জানিয়েছেন। তিনি যে প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন, সেকথা ফের জানালেন। কে হবেন পরবর্তী সভাপতি? কারও নাম না নিয়ে অধীর বলেন, 'কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব নিশ্চয় প্রদেশ সভাপতি নিয়োগ করবে।'
বিধানসভার ভিতরেই ক্ষেপে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী!
আবারও বঙ্গভঙ্গ ইস্যু নিয়ে সরগরম বাংলার রাজনীতি। বিজেপি সাংসদ থেকে বিধায়ক কেউ সংসদে কেউ আবার সাংবাদিকদের সামনে বাংলা ভাগের প্রস্তাব রেখেছেন। তবে রাজ্যের শাসকদল বরাবরই বঙ্গবঙ্গ বিরোধী সুর তুলেছে।
জুলাইয়ের শেষে বঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা!
জুলাইয়ের শেষে ঝোড়ো ব্যাটিং বর্ষার। সপ্তাহভর গোটা রাজ্যজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকছে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বুধ ও বৃহস্পতিবার বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি। শনিবার থেকে বৃষ্টি কমবে উত্তরবঙ্গে। আলিপুর আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া ও ঝাড়গ্রাম বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি।