বিশ্বকাপ ফাইনালে ম্যাচ সেরার পুরস্কার নিতে উঠে মঞ্চেই অবসর ঘোষণা করেছিলেন বিরাট কোহলি। এর কয়েক ঘন্টা পরেই অবসর ঘোষণা করলেন রোহিত। সেই সঙ্গে হাসিমুখে ৩৭ বছর বয়সে আন্তর্জাতিক টি২০ ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন হিটম্যান।
রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪
কোপায় জয়ের হ্যাটট্রিক,নকআউটে আর্জেন্টিনা
কানাডা, চিলির পরে এবার পেরু। কোপা আমেরিকার গ্রুপ পর্বে আর্জেন্টিনার সামনে টিকতে পারল না কোনও প্রতিপক্ষই। রবিবার সকালে পেরুকে ২-০ হারিয়ে এবারের কোপায় গ্রুপ পর্বের অভিযান শেষ করল আর্জেন্টিনা। জোড়া গোল করে দেশকে জেতালেন লাউতারো মার্টিনেজ।
তবু ১৭ মিনিট ৩৪ সেকেন্ড ধরে বিশ্বজয়ের উচ্ছ্বাস অধিনায়ক রোহিতের গলায়! কী বললেন?
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে আবেগ চেপে রাখতে পারলেন না রোহিত শর্মা। সাংবাদিক সম্মেলনে এসে তাঁর মুখে কোচ রাহুল দ্রাবিড়-সহ সতীর্থদের কথা। বিশ্বজয়ী নেতা বললেন, তিনি অধিনায়ক হিসাবে ভাগ্যবান একঝাঁক দুর্দান্ত সতীর্থকে পেয়ে।
ক্রিকেট বদ্ধারা বলেন, এক জন অধিনায়ক ততটাই ভাল, যতটা ভাল তাঁর দল। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতার পর রোহিতের গলাতেও এক সুর। ম্যাচের পর সাংবাদিক বৈঠকে এসে বললেন, "কী বলব! ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। বিরাট কোহলি দুর্দান্ত ব্যাট করল। অক্ষর পটেলও ব্যাট হাতে পারফর্ম করল। আমরা লড়াই করার মতো রান করতে পেরেছিলাম ওদের জন্যই। পরে বল হাতে যশপ্রীত বুমরা, আরশদীপ সিংহ, হার্দিক পাণ্ড্যরা অসাধারণ লড়াই করল। ওদের কথা নতুন করে কী আর বলব! বিশেষ করে বুমরা। ওর হাতে যখনই বল তুলে দিই, তখনই জাদু দেখায়। কী সব ক্রিকেটার রয়েছে এই দলে! সত্যি আমি অধিনায়ক হিসাবে ভাগ্যবান।"
রোহিত প্রশংসা করেছেন দক্ষিণ আফ্রিকার লড়াইয়ের। একই সঙ্গে জানিয়েছেন, কখনও হাল ছাড়েননি তাঁরা। রোহিত বলেছেন, "১৫ ওভারের পর দক্ষিণ আফ্রিকার প্রায় প্রতি বলে রান দরকার ছিল। হাতে ৬ উইকেট ছিল।
বিরাট রূপকথার সমাপ্তি; দেশের হয়ে আর টি২০ খেলবেন না কোহলি
বিশ্বকাপ ফাইনালের সেরা খেলোয়ার হয়েই দেশের জার্সি গায়ে টি২০ ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন বিরাট কোহলি। সারা বিশ্বকাপে ছন্দে না থাকলেও বিশ্বকাপের ফাইনালে চাপের মুহূর্তে ৫৯ বলে ৭৬ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেললেন কোহলি। আন্তর্জাতিক টি২০ ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা খেলোয়ার বলা হয় বিরাট কোহলিকে। সারা জীবনে বড় মঞ্চে বড় রান না করার জন্য বার বার কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছে কোহলিকে।
প্রসঙ্গত, এদিন ভারতের ১৭৬ রানের জবাবে খেলতে নেমে শুরুতেই হেন্ডরিকস এবং মার্করামকে আউট করে বড় ঝটকা দিয়েছিলেন আরশদীপ এবং বুমরা। তবে ডি কক এবং স্টাবসের সৌজন্যে কিছুটা লড়াইয়ে ফেরে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩১ বলে ৩৯ করে আরশদীপের বলে আউট হন ডি কক, ২১ বলে ৩১ করেন স্টাবস। তবে স্টাবসের উইকেট পড়ার পরে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ব্যাটে ঝড় তোলেন ক্লাসেন। ক্লাসেন এবং মিলারের সৌজন্যে খড়কুটোর মতো উড়ে যান কুলদীপ এবং অক্ষর। একটা সময় যখন ৪ ওভারে মাত্র ২৬ রান বাকি তখন ক্লাসেনকে সাজঘরে ফেরান হার্দিক। বল করতে নেমে দলে কুলদীপ, জাডেজা এবং অক্ষরের মতো স্পিনাররা থাকলেও ফাইনালে কিছুই করতে পারেননি। পিচ থেকেও খুব একটা সাহায্য পাননি ভারতীয় স্পিনাররা। জোরে বোলার বলতে বুমরা, আরশদীপ এবং পান্ডিয়া সাধ্যমতো চেষ্টা করেন। ১৭ থেকে ১৯ ওভার পর্যন্ত লড়াই করে ভারত। শেষ ৩ বলে বাকি ছিল ১১ রান, উইকেটে ছিলেন রাবাডা এবং মহারাজ। পারল না দক্ষিণ আফ্রিকা। বোলার হার্দিকের ফিনিশে ৭ রানে হার চোকার্সদের।
অটুট দোস্তি; বিদায়বেলায় রাঙিয়ে দিলেন রোহিত-কোহলি
এই দিনটা দেখার জন্য অপেক্ষা করেছিল গোটা ভারতবর্ষ। বাকি দল তো বটেই, রোহিত-বিরাটের হাতে বিশ্বকাপ। দুজনের হাতেই একটা করে ট্রফি দেখেছে ক্রিকেটবিশ্ব। কিন্তু পড়ন্তবেলায় কি রাজার বেশে বিদায় নেবেন না দুজনে? সেই স্বপ্নপূরণ হল অবশেষে।
এদিন ভারতের ১৭৬ রানের জবাবে খেলতে নেমে শুরুতেই হেন্ডরিকস এবং মার্করামকে আউট করে বড় ঝটকা দিয়েছিলেন আরশদীপ এবং বুমরা। তবে ডি কক এবং স্টাবসের সৌজন্যে কিছুটা লড়াইয়ে ফেরে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩১ বলে ৩৯ করে আরশদীপের বলে আউট হন ডি কক, ২১ বলে ৩১ করেন স্টাবস। তবে স্টাবসের উইকেট পড়ার পরে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ব্যাটে ঝড় তোলেন ক্লাসেন। ক্লাসেন এবং মিলারের সৌজন্যে খড়কুটোর মতো উড়ে যান কুলদীপ এবং অক্ষর। একটা সময় যখন ৪ ওভারে মাত্র ২৬ রান বাকি তখন ক্লাসেনকে সাজঘরে ফেরান হার্দিক। বল করতে নেমে দলে কুলদীপ, জাডেজা এবং অক্ষরের মতো স্পিনাররা থাকলেও ফাইনালে কিছুই করতে পারেননি। পিচ থেকেও খুব একটা সাহায্য পাননি ভারতীয় স্পিনাররা। জোরে বোলার বলতে বুমরা, আরশদীপ এবং পান্ডিয়া সাধ্যমতো চেষ্টা করেন। ১৭ থেকে ১৯ ওভার পর্যন্ত লড়াই করে ভারত। শেষ ৩ বলে বাকি ছিল ১১ রান, উইকেটে ছিলেন রাবাডা এবং মহারাজ। পারল না দক্ষিণ আফ্রিকা। বোলার হার্দিকের ফিনিশে ৭ রানে হার চোকার্সদের।
শনিবার, ২৯ জুন, ২০২৪
১৩ বছর পর বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত!
১৩ বছর পর আবার বিশ্বজয়ী ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭ রানে হারালেন রোহিত শর্মারা।
ভারতের ১৭৬ রানের জবাবে খেলতে নেমে শুরুতেই হেন্ডরিকস এবং মার্করামকে আউট করে বড় ঝটকা দিয়েছিলেন আরশদীপ এবং বুমরা। তবে ডি কক এবং স্টাবসের সৌজন্যে কিছুটা লড়াইয়ে ফেরে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩১ বলে ৩৯ করে আরশদীপের বলে আউট হন ডি কক, ২১ বলে ৩১ করেন স্টাবস। তবে স্টাবসের উইকেট পড়ার পরে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ব্যাটে ঝড় তোলেন ক্লাসেন। ক্লাসেন এবং মিলারের সৌজন্যে খড়কুটোর মতো উড়ে যান কুলদীপ এবং অক্ষর। একটা সময় যখন ৪ ওভারে মাত্র ২৬ রান বাকি তখন ক্লাসেনকে সাজঘরে ফেরান হার্দিক। বল করতে নেমে দলে কুলদীপ, জাডেজা এবং অক্ষরের মতো স্পিনাররা থাকলেও ফাইনালে কিছুই করতে পারেননি। পিচ থেকেও খুব একটা সাহায্য পাননি ভারতীয় স্পিনাররা। জোরে বোলার বলতে বুমরা, আরশদীপ এবং পান্ডিয়া সাধ্যমতো চেষ্টা করেন। ১৭ থেকে ১৯ ওভার পর্যন্ত লড়াই করে ভারত। শেষ ৩ বলে বাকি ছিল ১১ রান, উইকেটে ছিলেন রাবাডা এবং মহারাজ। পারল না দক্ষিণ আফ্রিকা। বোলার হার্দিকের ফিনিশে ৭ রানে হার চোকার্সদের।
শুনতে অবিশ্বাস্য; কলকাতার বুকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় বামেদের
সম্প্রতি লোকসভা নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গিয়েছে আবার শূন্য হাতে ফিরতে হয়েছে বামেদের। শুধু তাই নয় দুটি আসন ছাড়া বাকি আসনগুলিতে জামানত জব্দ হতে হয়েছে বামেদের। দলের এমন পরিস্থিতি কেনও হয়েছে তার পর্যলোচনা করেছে রাজ্য কমিটি। তাতে যে বিষয়গুলি দেখা গিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম গরিব মানুষের সমর্থন চলে যাওয়া। ঠিক এমন সময়েই দলীয় নেতা কর্মী সমর্থকদের আশা জাগিয়েছে একটি খবর। কলকাতা পুরসভার একটি সমবায়ের নির্বাচনে বিপুল ভাবে জয়লাভ করেছে বামেরা। শুধু জয়লাভই করেনি, বামেদের বিরুদ্ধে কেউ প্রার্থীও দিতে পারেনি।
শুক্রবার কলকাতা মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন সাউথ সুবারবান ইউনিট স্টাফ কোঅপারেটিভ ক্রেডিট সোসাইটির নির্বাচন হয়। এই নির্বাচনে সিআইটিইউ সহ অন্যান্য বামপন্থী ইউনিয়ন সমূহের জোটের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়। এই নির্বাচনে তৃণমূল এবং বিজেপি প্রভাবিত ইউনিয়ন কোনও প্রার্থী দিতে পারেনি বলে দাবি বাম নেতৃত্বের। জানা গিয়েছে, এখানে বারোটি ডাইরেক্টর পদের জন্য নির্বাচন হয়। এর মধ্যে ছিল একজন এসসি, এবং দুজন মহিলা প্রার্থী। অন্য কোনও প্রার্থী না থাকায় নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সিআইটিউ জোটের ১২ জন প্রার্থীকেই ডাইরেক্টর পদের জন্য নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।