প্রকাশিত হল মাধ্যমিক ২০২৫ সালের মাধ্যমিকের রুটিন। ২০২৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু।
শুক্রবার, ২৮ জুন, ২০২৪
বৃষ্টিতে ফাইনাল ভেস্তে গেলে কে হবে চ্যাম্পিয়ন? কী বলছে নিয়ম
লড়াই শেষে ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা পৌছেছে টি-২০ বিশ্বকাপ ২০২৪-এর ফাইনাল। ২৯ জুন শনিবার ফাইনালে মুখোমুখি হবে রোহিত শর্মা ও এডেন মার্করামের দল। বার্বাডোজের ব্রিজটাউনে হবে মেগা ফাইনাল। ভারতীয় সময় রাত ৮টা থেকে শুরু হবে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বসেরা হওয়ার যুদ্ধ। তবে ফাইনালের আগে যে বিষয়টি নিয়ে সবথেকে বেশি কৌতুহল রয়েছে ক্রিকেট প্রেমিরা তা হল শেষ লড়াইতেও কি বাধা হয়ে দাঁড়াবে বৃষ্টি।
২১ জুলাইয়ের মঞ্চে দেখা যাবে তো অভিষেককে?
সদ্য শেষ হয়েছে এবারের লোকসভা নির্বাচন। রাজ্যে ২৯টি আসন পেয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। গতবারের তুলনায় আসন সংখ্যা কমেছে বিজেপির। এই সাফল্য যে আগামী ২১ জুলাই উদযাপন করা হবে, তা আগেই বলেছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
লোকসভা ভোটের পরই অভিষেক জানিয়েছিলেন, কয়েকদিনের জন্য ছুটি নিচ্ছেন তিনি। এর মধ্যে ডায়মন্ড হারবার কেন্দ্রে তাঁকে যেতে দেখা গেলেও কোনও রাজনৈতিক বৈঠক বা কর্মসূচিতে দেখা যায়নি তাঁকে। আপাতত অভিষেককে নিয়েই জোর চর্চা শুরু হয়েছে তৃণমূলের অন্দরে।
অভিষেক নিজেই জানিয়েছিলেন, চিকিৎসা করানোর জন্য ছুটি নিয়ে দেশের বাইরে যাচ্ছেন তিনি। নিজেই এক্স মাধ্যমে জানিয়েছিলেন সে কথা। এবার জুলাই মাস এগিয়ে আসতেই তৎপর হয়েছে তৃণমূলের শীর্ষ নেতৃত্ব। রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সীর দফতরে শুরু হয়ে গিয়েছে তোড়জোড়। কর্মসূচি সফল করতে সর্বস্তরে চিঠি পাঠানো হচ্ছে। আর সেই চিঠিতে স্বাক্ষর রয়েছে সুব্রত বক্সী, অরূপ বিশ্বাস এবং জয়প্রকাশ মজুমদারের।
এরপরই প্রশ্ন উঠেছে, তাহলে কি থাকতে পারবেন একুশের সভায়? বিগত বছরগুলিতে ২১ জুলাই সফল করতে ক্যামাক স্ট্রিট অফিসে বিশেষ তৎপরতা দেখা যেত। তবে এবার ব্যতিক্রম হওয়ায় চর্চা শুরু হয়েছে। রাজনৈতিক মহলের দাবি, চিকিৎসা প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গেলে একুশের আগেই ফিরে আসবেন অভিষেক। তবে এ নিয়ে এখনও কোনও স্পষ্ট উত্তর মেলেনি।
জঙ্গিযোগে নিষিদ্ধ পাক-প্রোমোটারের সঙ্গে কাজ করবেন মাধুরী! বিতর্ক
বিতর্কে অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত! পাকিস্তানি ব্যবসায়ীর সঙ্গে কাজ করে বিতর্কে জড়ালেন অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। রিয়্যাল এস্টেট সংস্থার মালিক রেহান সিদ্দিকির সঙ্গে একটি কাজের জন্য জোট বেঁধেছেন অভিনেত্রী। বর্তমানে হিউস্টনে থাকলেও রেহান পাকিস্তানের নাগরিক। জঙ্গিগোষ্ঠী আইএসআই-এর সঙ্গে যোগ থাকার অভিযোগে ভারতে নিষিদ্ধ রেহান।
টি২০ বিশ্বকাপ জেতার যোগ্য রোহিতরা; হিটম্যানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা
রোহিত শর্মার হাতে টি২০ বিশ্বকাপ দেখতে চান পাকিস্তানের প্রাক্তন জোরে বোলার শোয়েব আখতার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আমেরিকায় আয়োজিত ক্রিকেটের এই অন্যতম মেগা ইভেন্টে ইংল্যান্ডকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট পাকা করে ফেলেছে ভারত। গায়ানায় সেমিফাইনালে মেন ইন ব্লু জস বাটলারের ইংল্যান্ডকে ৬৮ রানে পরাস্ত করেছে।
টেস্টে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ ও গতবছর একদিনের বিশ্বকাপ জিততে ব্যর্থ হয়েছেন, কিন্তু এবার টি২০ বিশ্বকাপ জেতার যোগ্য রোহিত। এমনই বলছেন আখতার। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে জেতার খিদে রয়েছে রোহিতের। তাঁর এই মানসিকতার উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেছেন রাউলপিণ্ডি এক্সপ্রেস।
নিজের অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে শোয়েব বলেন, "আমি সবসময় চেয়েছি ভারত এই টুর্নামেন্টটা জিতুক। গতবার ভারত যখন বিশ্বকাপ জিততে পারেনি, আমি খুব আঘাত পেয়েছিলাম। কারণ, ওদের হারার ছিল না। কারণ, ওরা জেতার যোগ্য ছিল।"
বুমরাকে নিয়ে কপিলের চাঞ্চল্যকর বয়ান!
বিশ্বের মানচিত্রে ভারতীয় ক্রিকেটকে আলাদা জায়গা করে দিয়েছিলেন তিনি। কিংবদন্তি শব্দ-বন্ধেই তাঁর সম্বোধন। কথা হচ্ছে 'ওয়ান অ্যান্ড অনলি' কপিল দেবকে নিয়ে। ৮৩-র বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক এবার বিরাট কথা বলে দিলেন এই মুহূর্তে বিশ্বের এক নম্বর বোলার জসপ্রীত বুমরাকে নিয়ে। কপিল বরাবরই ঠোঁটকাটা। সত্যি কথা মুখের উপর বলতে কখনও ভাবেন না। যা ভিতরে তাই বাইরে। কপিল এবার বুমরাকে নিয়ে যে বয়ান দিলেন, তা শুনলে হয়তো অনেকেই চমকে যাবেন। কপিল সাফ বলে দিলেন যে, জাতীয় দলের সম্পদকে নিয়ে তিনি ঠিক কী ভাবেন!চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে বুমরা রয়েছেন অসাধারণ ফর্মে। ভারত-ইংল্যান্ড দ্বিতীয় সেমিফাইনালের আগেই তাঁর ঝুলিতে চলে এসেছে ১১ উইকেট।
আইপিএলের ১২ হাজার টিকিট বণ্টনে গরমিল;অডিটর জেনারেলের প্রশ্নমালায় বিপাকে সিএবি
আইপিএলের টিকিট বণ্টনে গরমিল-সহ একাধিক আর্থিক বিষয় নিয়ে একের পর এক প্রশ্নের মুখে ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ বেঙ্গল। বৃহস্পতিবার সিএবি-র কার্যালয় ইডেন গার্ডেন্স রীতিমতো সরগরম হয়ে উঠে। খোদ প্রিন্সিপাল অডিটর জেনারেল সতীশ কুমার গর্গ বাধ্য হয়ে আসেন সিএবিতে অ্যাপেক্স কমিটির সঙ্গে বৈঠক করতে। এই ইস্যুতে বারবার তিনি সিএবি-র কাছে বিভিন্ন অসঙ্গতির ব্যাপারে জানতে চেয়ে চিঠি দিয়েও কোনও সদুত্তর পাননি। তাই তিনি নিজেই এদিন চলে আসেন সিএবি-তে। সঙ্গে করে নিয়ে আসেন চারপাতার একটি চিঠিও। এমনকী বিশেষ আমন্ত্রণে ডেকে আনা হয়েছিল প্রাক্তন সিএবি সভাপতি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কেও। সতীশ সেই বিগত এপ্রিল-মে মাস থেকেই সিএবি-কে বারবার চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছেন যে, ইডেনে যখনই কোনও আইপিএল বা আন্তর্জাতিক ম্য়াচ হয়, তখন ১২ হাজার করে টিকিটের কেন হদিশ পাওয়া যায় না? সিএবি-র তরফে তাঁকে বলে দেওয়া হয় যে, এই টিকিটের পুরোটাই সভাপতির কোটার। তিনিই এগুলি বণ্টন করেন নিজে হাতে। সতীশ এরপর প্রশ্ন তোলেন তখন, যে সিএবি সভাপতি এই টিকিটগুলি কাকে দেনে, কোথায় যায়? কিসের ভিত্তিতে ক্লাবগুলিকেও টাকা দেওয়া হয়? অতীতে বিশ্বকাপ ছাড়াও একাধিক আন্তর্জাতিক ম্য়াচে, সিএবি-র টিকিট নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে। সিএবি-র বিভিন্ন স্তরের সদস্যরাই টিকিট পানন। কিন্তু চড়া দামে বাইরে সেই টিকিট বিক্রি হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে বার বার।