আগেই সাজা ঘোষণা হয়ে গিয়েছে তিলোত্তমা-কাণ্ডের। আমৃত্যু কারাদণ্ড পেয়েছে মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়। কিন্তু এখনও থামেনি তদন্ত। সাজা ঘোষণার পরেও কী এমন খুঁজছে সিবিআই? ১৭ই মার্চ সুপ্রিম কোর্টে তিলোত্তমা-কাণ্ডের পরবর্তী শুনানি হবে। আর তার আগেই নিজেদের তদন্তের স্টেটাস রিপোর্ট শিয়ালদহ আদালতে নির্যাতিতার বাবা-মায়ের আবেদনে জমা করেছে তদন্তকারীরা। সেই স্টেটাস রিপোর্টই সামনে এসেছে। কী রয়েছে তদন্তকারীদের স্টেটাস রিপোর্টে? আরজি কর-কাণ্ডের পর বারংবার উঠেছে তথ্যপ্রমাণ লোপাটের অভিযোগ। ঠিক কী হয়েছিল সেই রাতে? ধর্ষণের আগে কাদের সঙ্গে ডিনার করেছিলেন তিলোত্তমা। কিংবা পরদিন সকালে কেনই বা সেই অপরাধস্থলে ভিড় জমিয়েছিল আরজি কর কর্তৃপক্ষ। এই নিয়ে উঠেছে একাধিক প্রশ্ন। এমনকি, এই আরজি কর তথ্যপ্রমাণ লোপাট মামলায় স্থানীয় টালা থানার ওসি ও আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতারও করেছিলেন তদন্তকারীরা। তবে সেই মামলায় যথাযথ প্রমাণ না মেলায় জামিনও পেয়েছেন তারা।
কিন্তু এখনও থামেনি তদন্ত। এবার সিবিআইয়ের স্টেটাস রিপোর্টে প্রকাশ্যে সেই বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের কথাই। তিলোত্তমার বাবা-মায়ের করা আবেদনের ভিত্তি শিয়ালদহ দায়রা আদালতে জমা করা হয় এই স্টেটাস রিপোর্ট। যার মাধ্যমে তিলোত্তমা-কাণ্ডের যে তদন্ত এখনও থামাননি বলেই জানাচ্ছেন তদন্তকারীরা। এর পাশাপাশি, বারংবার ওঠা তথ্যপ্রমাণের অভিযোগ নিয়ে খুব শীঘ্রই CBI সাপ্লিমেন্টরি চার্জশিট পেশ করতে চলেছে বলেই জানা গিয়েছে এই স্টেটাস রিপোর্টের মাধ্যমে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন