কোনও পরিস্থিতিতেই আগামী বছর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি খেলতে পাকভূমে যেতে রাজি ছিল না বিসিসিআই। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, নিরপেক্ষ কোনও ভেন্যুতে ভারতীয় দলের খেলার ব্যবস্থা করতে হবে। কিন্তু পাক বোর্ডও ছিল নাছোড়বান্দা। তারা শুরুতে এই হাইব্রিড মডেলের তীব্র বিরোধিতা করে। জানায়, পাকিস্তানেই সব ম্যাচ আয়োজিত হবে। আইসিসির একাধিক প্রস্তাব খারিজ করে দেয় দুই বোর্ড। যৌথভাবে কোনও সিদ্ধান্তেই পৌঁছনো যাচ্ছিল না। শেষে পাক বোর্ড জানায়, শর্তসাপেক্ষে হাইব্রিড মডেলে সম্মতি দেবে তারা। কী সেই শর্ত? ভারত যদি পাকিস্তানে খেলতে না যায়, তবে পাক দলও এদেশে খেলতে আসবে না। অবশেষে কার্যত সেই প্রস্তাবেই দুই পক্ষ রাজি হওয়ায় জটিলতা কাটল। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সব ম্যাচ টিম ইন্ডিয়া খেলবে দুবাইয়ে মায়িতে। আর ২০২৬ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ভারতের মাটিতে লিগ পর্বের খেলবেন না বাবর আজমরা। তাঁদের ম্যাচ আয়োজিত হবে কলম্বোয়। হাইব্রিড মডেলে সবুজ সংকেত দিলেও আইসিসির তরফে এর জন্য কোনও আর্থিক ক্ষতিপূরণ পাবে না পিসিবি। তবে তার বদলে ২০২৭ সালে পাকিস্তানে আইসিসির একটি মহিলা টুর্নামেন্ট আয়োজনের সত্ত্ব পেল তারা।
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে জটিলতা কাটল!
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি নিয়ে জটিলতা কাটল। হাইব্রিড মডেল মেনে নিল পাকিস্তান বোর্ড (PCB)। তবে সেটা শর্তসাপেক্ষে। শুক্রবার এমনটাই জানাল আইসিসি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন