এই দিনটা দেখার জন্য অপেক্ষা করেছিল গোটা ভারতবর্ষ। বাকি দল তো বটেই, রোহিত-বিরাটের হাতে বিশ্বকাপ। দুজনের হাতেই একটা করে ট্রফি দেখেছে ক্রিকেটবিশ্ব। কিন্তু পড়ন্তবেলায় কি রাজার বেশে বিদায় নেবেন না দুজনে? সেই স্বপ্নপূরণ হল অবশেষে।
এদিন ভারতের ১৭৬ রানের জবাবে খেলতে নেমে শুরুতেই হেন্ডরিকস এবং মার্করামকে আউট করে বড় ঝটকা দিয়েছিলেন আরশদীপ এবং বুমরা। তবে ডি কক এবং স্টাবসের সৌজন্যে কিছুটা লড়াইয়ে ফেরে দক্ষিণ আফ্রিকা। ৩১ বলে ৩৯ করে আরশদীপের বলে আউট হন ডি কক, ২১ বলে ৩১ করেন স্টাবস। তবে স্টাবসের উইকেট পড়ার পরে দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে ব্যাটে ঝড় তোলেন ক্লাসেন। ক্লাসেন এবং মিলারের সৌজন্যে খড়কুটোর মতো উড়ে যান কুলদীপ এবং অক্ষর। একটা সময় যখন ৪ ওভারে মাত্র ২৬ রান বাকি তখন ক্লাসেনকে সাজঘরে ফেরান হার্দিক। বল করতে নেমে দলে কুলদীপ, জাডেজা এবং অক্ষরের মতো স্পিনাররা থাকলেও ফাইনালে কিছুই করতে পারেননি। পিচ থেকেও খুব একটা সাহায্য পাননি ভারতীয় স্পিনাররা। জোরে বোলার বলতে বুমরা, আরশদীপ এবং পান্ডিয়া সাধ্যমতো চেষ্টা করেন। ১৭ থেকে ১৯ ওভার পর্যন্ত লড়াই করে ভারত। শেষ ৩ বলে বাকি ছিল ১১ রান, উইকেটে ছিলেন রাবাডা এবং মহারাজ। পারল না দক্ষিণ আফ্রিকা। বোলার হার্দিকের ফিনিশে ৭ রানে হার চোকার্সদের।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন