অবশেষে সন্দেশখালিকাণ্ডে প্রথম গ্রেফতার। ঘটনার ৭ দিন পর ন্যাজার থানার জালে ২। ভিডিয়ো ফুটেজ দেখে গ্রেফতার করা হয় ২ জনকে। গ্রেফতার ফকিরতোকিয়ার মেহবুর মোল্লা ও সুকমল সরদার।
সেদিন ইডি অফিসারদের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় ফাইলও। তদন্তকারী অফিসারদের হাত থেকে তথ্য ছিনিয়ে নেওয়া 'কুল অ্যান্ড ক্যালকুলেট প্লট' বলেই মনে করছে ইডি! ছিনতাই হয়ে যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে রেশন দুর্নীতির 'সেনসেটিভ অ্যান্ড কনফিডেন্সিয়াল' নথি। সেদিন তদন্তকারী সংস্থার অফিসার রাজকুমার রামের হাত থেকে ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ও ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়া হয়। ইডি সূত্রে খবর, শাহজাহানের বিরুদ্ধে উঠে আসা তথ্যপ্রমাণ ছিল ব্যাগের মধ্যে। তদন্তকে বাধা দেওয়া এবং লক্ষ্যভ্রষ্ট করাই এর মূল উদ্দেশ্য ছিল বলে মনে করছে ইডি। ইডির অভিযোগ, ছিনতাই হয়ে যাওয়া সামগ্রী উদ্ধারের চেষ্টাও করা হয়নি। এদিন এপ্রসঙ্গে কলকাতা হাইকোর্টে লিখিতভাবে জানিয়েছে তদন্তকারী সংস্থা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন