মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ফেল করেও প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি। কীভাবে সম্ভব হল? পর্ষদে নয়া তথ্যে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। নিয়োগে সবচেয়ে বেশি গরমিল ধরা পড়েছে উত্তর দিনাজপুর ও মুর্শিদাবাদ জেলায়। প্যানেল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন যোগ্য ও বঞ্চিত মামলাকারীরা।
টেট পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল ২০১৪ সালে। সেই পরীক্ষার ভিত্তিতে প্রাথমিক শিক্ষক পদে নিয়োগ করা হয় ২০১৬ সালে। এই পরীক্ষা দিয়ে চাকরি পান ৪২ হাজার ৫০০ জন। কীভাবে?
তালিকায় দেখা যাচ্ছে, বহু প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চাকরি প্রাপকেরই উচ্চমাধ্যমিকের স্কোর শূন্য। আবার মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক দশ শতাংশে নিচে নম্বর পেয়েও প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকরি পেয়ে গিয়েছেন অনেক প্রশিক্ষণহীন প্রার্থী। অভিযোগ, ২০১৬ সালে প্রাথমিক নিয়োগে সংরক্ষণ নীতি সংরক্ষণ নীতি ও ইন্টারভিউয়ের নিময় মানা হয়নি। এমনকী, যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, অ্যাপটিচিউড টেস্ট না নিয়েই নাকি ইচ্ছামতো নম্বর দেওয়া হয়েছে তাঁদের। সেই মামলাতেই পর্ষদকে কাট অফ মার্কস প্রকাশের নির্দেশ দেন বিচারপতি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন