রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়মের অভিযোগ নতুন ঘটনা নয়। শেষ ১০ বছরে এই অভিযোগ বার বার সামনে এসেছে। উত্তাল হয়েছে বঙ্গ রাজনীতি। আদালতে দায়ের হয়েছে একাধিক মামলা। এই নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে জেল হেফাজতে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। আর এরই মধ্যে জিটিএ (গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল এডমিনিস্ট্রেশন)-র স্কুলগুলিতে শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ উঠল।
জিটিএর অধীন প্রাথমিক, আপার প্রাইমারি ও উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে দূর্নীতির অভিযোগ উঠেছে।
সেই কারণে এ বার সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ 'গোর্খা আনপ্লয়েড প্রাইমারি ট্রেইনড টিচার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন'। সোমবার ওই 'নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত নথি' প্রকাশ্যে আনেন সংগঠনের সদস্যরা। যদিও ওই বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি অনিত। সংগঠনের সভাপত সুধন তামাং বলেন, '২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে জিটিএ এলাকা জুড়ে শিক্ষক নিয়োগ শুরু হয়েছিল। সেই সময় জিটিএর প্রশাসনিক বোর্ডের চেয়ারম্যান ছিলেন অনিত। তিনি টাকার বিনিময়ে দলীয় কর্মী, সমর্থক ও দলের সদস্যদের পরিবারের লোকজনদের চাকরি পাইয়ে দেন বলে অভিযোগ। সে জন্য নাকি মাথাপিছু ১০ লক্ষ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা নেওয়া হয়েছিল। পাহাড় জুড়ে শিক্ষক নিয়োগে কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন