প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কেড়ে নেওয়া চাকরি ফিরিয়ে দিল হাইকোর্ট। ৬ মাস পরে পুনর্বহালের নির্দেশ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। এদিন কী জানান হয়েছে হাইকোর্টের তরফে? বলা হয়েছে- 'মানিক ভট্টাচার্যকে টাকা দেয়নি, তাই হয়তো মামলাকারীর চাকরি বাতিল।
২০২১ সালে প্রাথমিক শিক্ষক পদে যোগ দেন মুর্শিদাবাদের যুবক মিরাজ শেখ। সার্ভিস বুক তৈরির সময় তাঁর চাকরি বাতিল করে দেয় জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। ফলে ৪ মাস চাকরি করার পর বেকার হয়ে যান মিরাজ। মুর্শিদাবাদ ডিপিএসসি জানায় প্রাথমিক বোর্ডের গাইডলাইন অনুযায়ী, সংরক্ষিত পদের জন্য ৪৫% কম নম্বর গ্রাজুয়েশনের অনার্সে থাকলে প্রাথমিকে চাকরি করা যায় না। সাধারণ পদের জন্য গ্রাজুয়েশন অনার্সে ৫০% নম্বর প্রয়োজন। যদিও আদালতে দাঁড়িয়ে NCTE আজ জানায় শুধুমাত্র গ্রাজুয়েশনে ৫০% নম্বর সাধারণ পরীক্ষার্থী এবং রিজার্ভ পরীক্ষার্থী জন্য ৪৫% নম্বর প্রাথমিকে চাকরির যোগ্যতামান। মামলাকারীর ৪৬% গ্রাজুয়েশন নম্বর থাকা সত্বেও চাকরি বাতিল করা হয়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন