প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে আবারও চাপে রাজ্য সরকার। ২০১৬ সালের প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের মেধাতালিকা এবং ২০২০ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ মেধাতালিকা চাইছে আদালত। রাজ্যের প্রাথমিক স্কুলে দুই শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ার সম্পূর্ণ মেধাতালিকা আদালতে পেশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। রাজ্যকে এই দুই সম্পূর্ণ তালিকা ১ সেপ্টেম্বর পেশ করতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই প্রাথমিক টেট দুর্নীতি মামলায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতির পদ থেকে অপসারিত হয়েছেন মানিক।
তাঁর দাবি, দুর্নীতির জন্যই এই দ্বিতীয় তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। সেই মামলায় সম্প্রতি সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় আদালত। ২৬৯ জনকে চাকরি থেকে ইতিমধ্যেই বরখাস্তও করেছে হাইকোর্ট। পর্ষদের আইনজীবী জানিয়েছিলেন, ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটের ২৬৯ জনকে অতিরিক্ত এক নম্বর দিয়ে পাশ করানো হয়েছিল। সেই নম্বরের ভিত্তিতে তাঁরা চাকরি পেয়েছিলেন।
অপরদিকে, নিয়োগের চার মাসের মধ্যে যে প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি কেড়ে নেওয়া হয়েছিল, সেই মিরাজ শেখকে ছয় মাসের মধ্যে পুনর্বহালের নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। বিচারপতি বলেন, 'মানিক ভট্টাচার্যকে টাকা দেননি বলে হয়ত মামলাকারীর চাকরি বাতিল হয়ে গিয়েছিল।'
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন