নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছিল চার বছর আগে। পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি। পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পর দশ মাস কেটে গেলেও প্রাথমিকের টেট পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়নি। যদিও প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য জানাচ্ছেন ত্রুটিমুক্ত ফলের জন্যই এই দেরি হচ্ছে। পর্ষদের লক্ষ্য আইনি জটিলতা মুক্ত ও ত্রুটিহীন ফলপ্রকাশ। এই কারণেই ২০১৭ টেট-এর ফলাফল প্রকাশের জন্য কিছু সময় নেওয়া হচ্ছে। শুক্রবার এই কথা জানান প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য।
প্রাথমিকের টেট পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিলেন প্রায় আড়াই লক্ষ হবু শিক্ষক। কিন্তু, তার পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১০ মাস। এখনও প্রকাশিত হয়নি ২০১৭-র প্রাথমিক টেট পরীক্ষার ফলাফল।
এই প্রসঙ্গেই প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য বলেন, "আমরা সম্পূর্ণ আইনি জটিলতা এবং ত্রুটিমুক্ত একটা স্বচ্ছ রেজাল্ট বার করার জন্য একটু সময় নিচ্ছি। মূলত, 'অ্যানসার কি' অর্থাৎ প্রশ্নের সঠিক উত্তর নিয়ে তৈরি জটিলতা কাটাতেই লাগছে এই সময়। এই পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে কোনও সমস্যা নেই। অ্যানসার কি চূড়ান্ত হয়ে গেলে দ্রুত ফল প্রকাশে কোনও বাধা থাকে না। কিন্তু, ফল প্রকাশের পর জটিলতা তৈরি হলে তা কাটার ক্ষেত্রে অনেক অন্তরায় থাকে। সেটা এড়াতেই আমরা আইনি জটিলতামুক্ত ও ত্রুটিহীন রেজাল্ট দিতে চাই।"
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন