প্রত্যেকেই এখন হাসপাতালের বেডে। আরজিকরে চিকিৎসাধীন তিন জনের মধ্যে একজনের বিষ পাকস্থলীতে চলে গিয়েছিল। তাঁকে আইসিইউয়ে রেখে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। বাকি দু-জন মেডিসিন ওয়ার্ডে রয়েছেন। এই পরিস্থিতির মধ্যেই সেই পাঁচ শিক্ষিকাকে বিজেপি ক্যাডার বলে তোপ দাগলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। এই ঘটনা অনভিপ্রেত বলে ফেসবুকে একটি দীর্ঘ ফেসবুক পোস্ট করেছেন তিনি।
বদলির প্রতিবাদে চার শিক্ষিকার অভিনব প্রতিবাদ। গতকাল বিকাশ ভবনের সামনে বিক্ষোভ দেখানোর সময় বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা ৫ শিক্ষিকার। পাঁচ জনকেই হাসপাতালে ভরতি করা হয়। মঙ্গলবারের এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বিকাশ ভবন চত্বরে।
শিক্ষামন্ত্রী ফেসবুকে দাবি করেন, "বাম সরকারের আমলে পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন বিভাগের অধীনে এসএসকে এবং এমএসকে-র সহায়ক-সহায়িকা, সম্প্রসারক-সম্প্রসারিকরা নামমাত্র সাম্মানিকের বিনিময়ে কাজ করতেন। কাজের নিশ্চয়তা, আর্থিক নিরাপত্তা এবং অবসরকালীন সুযোগ সুবিধা বলে কিছু ছিল না। কিন্তু মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল সরকার শিক্ষা বিভাগের অধীনে এনে তাঁদের একটি সুসংবদ্ধ রূপ দেয়।" শিক্ষামন্ত্রী দাবি করেন, সহায়ক সহায়িকাদের সাম্মানিক বাড়িয়ে মাসিক ১০৩৪০ টাকা এবং সম্প্রসারক সম্প্রসারিকাদের সাম্মানিক বাড়িয়ে ১৩৩৯০ টাকা করা হয়েছে। এছাড়াও বাৎসরিক ৩ শতাংশ বৃদ্ধি বা ইনক্রিমেন্ট চালু করা হয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন