গোটা রাজ্যে এখনও থামেনি করোনার দাপট। এর মধ্যে রাজ্য সচল রাখতে সরকারি কর্মচারীদের ৭০ শতাংশ অফিসে আসা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ফের গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা জারি করল রাজ্য সরকার। ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে, যদি কারও করোনার উপসর্গ থাকে, তাহলে তাঁকে দফতরে আসতে হবে না। উপসর্গ না থাকলে তবেই ওই কর্মচারী দফতরে আসবেন।
এর পাশাপাশি ওই নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে,
১. করোনার উপসর্গ নেই এমন কর্মীরাই শুধু অফিসে আসবেন। কোনও কর্মীর যদি অল্প জ্বর, সর্দি, কাশি ইত্যাদি দেখা দেয় তবে তাঁকে অফিসে আসতে হবে না।
২. যেসব কর্মীরা কনটেনমেন্ট জোনে থাকেন তাঁদের অফিস আসতে হবে না। কিন্তু বাড়ি থেকে কাজ চালাতে হবে।
৩. যে সমস্ত দফতরে অফিসাররা একা বসে কাজ করেন, সেখানে তাঁদের প্রতিদিন আসতে হবে।
৪. অফিসে একসাথে ১০ জনের বেশি থাকা যাবে না।
৫. যে সব অফিসার ও কর্মী অফিসে আসবেন না তাঁদের ই-অফিস ব্যবস্থার মাধ্যমে বাড়ি থেকেই কাজ করতে হবে।
৬. অফিসে সবসময় মাস্ব পরা বাধ্যতামূলক।
৭. সরকারি অফিসে আসা ভিজিটরদের বসার জায়গাতেও ২ মিটার দূরত্ব রক্ষা করতেই হবে।
৮. অফিসে ব্যবহার করা সামগ্রী সবসময় জীবাণু মুক্ত করতে হবে।
৯. পনেরো দিন অন্তর অফিস স্যানিটাইজ করতে হবে।
১০. মুখোমুখি বসে কোনও মিটিং করা চলবে না।
এর পাশাপাশি ওই নির্দেশিকাতে আরও বলা হয়েছে,
২. যেসব কর্মীরা কনটেনমেন্ট জোনে থাকেন তাঁদের অফিস আসতে হবে না। কিন্তু বাড়ি থেকে কাজ চালাতে হবে।
৩. যে সমস্ত দফতরে অফিসাররা একা বসে কাজ করেন, সেখানে তাঁদের প্রতিদিন আসতে হবে।
৪. অফিসে একসাথে ১০ জনের বেশি থাকা যাবে না।
৫. যে সব অফিসার ও কর্মী অফিসে আসবেন না তাঁদের ই-অফিস ব্যবস্থার মাধ্যমে বাড়ি থেকেই কাজ করতে হবে।
Loading...
৭. সরকারি অফিসে আসা ভিজিটরদের বসার জায়গাতেও ২ মিটার দূরত্ব রক্ষা করতেই হবে।
৮. অফিসে ব্যবহার করা সামগ্রী সবসময় জীবাণু মুক্ত করতে হবে।
৯. পনেরো দিন অন্তর অফিস স্যানিটাইজ করতে হবে।
১০. মুখোমুখি বসে কোনও মিটিং করা চলবে না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন