চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগের পরীক্ষাতে অংশগ্রহণ করেছিলেন অনেকেই। লিখিত এবং পরে মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিছুদিন পর ওই পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী ৫৪ জনের নিয়োগের একটি তালিকা প্রকাশ হয়। আর তখনই দেখা যায়, তাতে নাম রয়েছে এক কাউন্সিলরের।
শুধু তাই নয়, নাম রয়েছে আরও দুই কাউন্সিলরের ছেলেদেরও। তারপর থেকেই চুঁচুড়া পৌরসভায় চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগে দুর্নীতি ও স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলতে শুরু করে বিরোধীরা। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছে পৌরসভার প্রশাসক মণ্ডলীর এক সদস্যও।
ওই তালিকায় দেখা যায়, নাম রয়েছে পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের তৎকালীন তৃণমূল কাউন্সিলর সৌমিত্র মালাকারের। পাশাপাশি তালিকার নাম রয়েছে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৎকালীন তৃণমূল কাউন্সিলর সুপর্ণা সেনের ছেলে সাত্ত্বিক সেনের। নাম রয়েছে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৎকালীন তৃণমূল কাউন্সিলর জয়দেব অধিকারীর ছেলে সৌদীপ্ত অধিকারীর। শুধু তাই নয়, গতকাল তাঁরা কাজে যোগদানও করেছেন। তবে, বাকি ১৯ জনকে এখনও কাজে যোগদান করানো হয়নি। আর এই পুরো বিষয়টাকে কেন্দ্র করে দুর্নীতি ও স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা।
গোটা রাজ্যে দীর্ঘ দিন প্রায় সমস্ত নিয়োগ বন্ধ। উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে আছে বেশ কয়েক বছর ধরে। সরকারের কোনও উদ্যোগ নেই এই নিয়োগ জট কাটিয়ে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার। এমন সময়ে শুধু শাসক দল ঘনিষ্ঠ হলেই যে কতো সহজে চাকরি পাওয়া যায় তা ফের একবার প্রমাণ হল এদিনের ঘটনায়।
ওই তালিকায় দেখা যায়, নাম রয়েছে পৌরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের তৎকালীন তৃণমূল কাউন্সিলর সৌমিত্র মালাকারের। পাশাপাশি তালিকার নাম রয়েছে ৯ নম্বর ওয়ার্ডের তৎকালীন তৃণমূল কাউন্সিলর সুপর্ণা সেনের ছেলে সাত্ত্বিক সেনের। নাম রয়েছে ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৎকালীন তৃণমূল কাউন্সিলর জয়দেব অধিকারীর ছেলে সৌদীপ্ত অধিকারীর। শুধু তাই নয়, গতকাল তাঁরা কাজে যোগদানও করেছেন। তবে, বাকি ১৯ জনকে এখনও কাজে যোগদান করানো হয়নি। আর এই পুরো বিষয়টাকে কেন্দ্র করে দুর্নীতি ও স্বজনপোষণের অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন