রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। এমন সময় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিল নবান্ন। ১ জুন, সোমবার থেকে পশ্চিমবঙ্গে সমস্ত মন্দির, মসজিদ, গির্জা, গুরুদ্বারা খোলার অনুমতি দিল রাজ্য সরকার। শুক্রবার বিকেলে নবান্নে প্রেস কনফারেন্স করে তা ঘোষণা করে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে মুখ্যমন্ত্রী এও স্পষ্ট করে দেন, এক সঙ্গে ১০ জনের বেশি কোনও ধর্মস্থানে প্রবেশ করতে পারবেন না। সেই সঙ্গে ধর্মস্থানে কোনও জমায়েতও করা যাবে না।
হটস্পট এলাকা থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিবহণের ক্ষেত্রে অনিয়ম হচ্ছে বলে এদিন অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
আর এই প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ট্রেনে গাদাগাদি করে যদি এতো হাজার হাজার লোক আসতে পারে, তা হলে মন্দির, মসজিদ খুলতে সমস্যা কোথায়? বরং এই সংকট থেকে মুক্তি পেতে মানুষ একটু প্রার্থনা করার সুযোগ পাবে। তাই কাল থেকেই মন্দির, মসজিদ খুলে যাবে।
একইসঙ্গে বেসরকারি বাসে যত আসন, ততজন যাত্রী তোলা যাবে বলে জানিয়ে দিলেন তিনি। দাঁড়িয়ে যেতে কোনও যাত্রীকে অনুমতি দেওয়া হবে না। বেসরকারি বাসে ক্ষতি হচ্ছে বলে এই সিদ্ধান্ত। এদিন প্রশাসনিক বৈঠকে লকডাউন সম্পর্কিত একাধিক সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। আগে মাত্র ২০ জন যাত্রীনিয়ে বাস চালানোর নির্দেস দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে স্যানিটাইজেশনে জোর দেওয়া হবে। বাসের আসনে বসতে গেলে স্যানিটাইজ করে নেওয়া দরকার। মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাভস থাকা বাধ্যামূলক। একইসঙ্গে তাঁর আবেদন বাসের কনডাক্টরের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করবেন না। ১ জুন থেকে খুলছে পাটকর ও চা শিল্পও। হাজির থাকতে পারবেন ১০০ শতাংশ কর্মী।
৮ জুন থেকে ১০০ শতাংশ কর্মীকে নিয়ে বেসরকারি, সরকারি অফিস খুলতে পারবে। তবে এ কদিন স্যানিটাইজ করে নেওয়া দরকার বলে মত প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, কাজ করার মাঝেই হাত স্যানিটাইজ করতে হবে।
হটস্পট এলাকা থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের পরিবহণের ক্ষেত্রে অনিয়ম হচ্ছে বলে এদিন অভিযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Loading...
একইসঙ্গে বেসরকারি বাসে যত আসন, ততজন যাত্রী তোলা যাবে বলে জানিয়ে দিলেন তিনি। দাঁড়িয়ে যেতে কোনও যাত্রীকে অনুমতি দেওয়া হবে না। বেসরকারি বাসে ক্ষতি হচ্ছে বলে এই সিদ্ধান্ত। এদিন প্রশাসনিক বৈঠকে লকডাউন সম্পর্কিত একাধিক সিদ্ধান্তের কথা জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। আগে মাত্র ২০ জন যাত্রীনিয়ে বাস চালানোর নির্দেস দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। তবে স্যানিটাইজেশনে জোর দেওয়া হবে। বাসের আসনে বসতে গেলে স্যানিটাইজ করে নেওয়া দরকার। মুখে মাস্ক ও হাতে গ্লাভস থাকা বাধ্যামূলক। একইসঙ্গে তাঁর আবেদন বাসের কনডাক্টরের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করবেন না। ১ জুন থেকে খুলছে পাটকর ও চা শিল্পও। হাজির থাকতে পারবেন ১০০ শতাংশ কর্মী।
৮ জুন থেকে ১০০ শতাংশ কর্মীকে নিয়ে বেসরকারি, সরকারি অফিস খুলতে পারবে। তবে এ কদিন স্যানিটাইজ করে নেওয়া দরকার বলে মত প্রকাশ করেন মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর কথায়, কাজ করার মাঝেই হাত স্যানিটাইজ করতে হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন