যাদবপুরের পড়ুয়াদের উপর লাঠি চালানোর ঘটনায় চাপে ডিসি সাউথ। পুলিশ কর্তা নিজে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন যাদবপুরের ছাত্রদের উপর লাঠিচার্জের ঘটনার জন্য। কিন্তু তারপরেও তিনি কিছুটা হলেও চাপে। কারণ রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর এই বিষয়ে ফেসবুক পোস্ট করেন।
যা পড়ার পরে চাপে পড়াই স্বাভাবিক পুলিশ প্রশাসনের। ফেসবুকে এখন যথেষ্ট সক্রিয় শিক্ষামন্ত্রী। রাজ্য এবং শিক্ষা দফতর সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে তিনি ফেসবুকে তুলে ধরার চেষ্টা করেন। কিন্তু গতকাল রাতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পুলিশকে উদ্দেশ্য করে পোস্ট সম্পূর্ণ অন্য মাত্রা দিচ্ছে।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন ডিসি সুদীপ সরকারের উপর চাপ তৈরি হবে ওই পোস্টের জেরে।
শিক্ষামন্ত্রী যা লিখেছেন তাঁর ফেসবুক ওয়ালে তা আন এডিটেড তুলে ধরা হল, "যাদবপুর ইউনিভার্সিটির সামনে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা জে .এন. ইউ এর ছাত্রীদের ওপর ও শিক্ষিকার ওপর বর্বরোচিত আক্রমণের বিরুদ্ধে যখন প্রতিবাদে সামিল হয়েছে সেই সময় বিজেপি অনুসৃত পথে চলে অভিযোগ উঠছে এবিভিপি সদস্যদের বিরুদ্ধে তাদের ওপর অকথ্য ভাষা ও শারীরিক নির্যাতনের।
আমি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় এই ঘটনার নিন্দা করি ও পুলিশের ভূমিকা যে আরও সংযত হওয়া উচিত সেটা মনে করিয়ে দিতে চাই ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনে পুলিশের ব্যবহার বা পুলিশ আরও বেশি সংযত থাকবে এটাই বোধহয় কাম্য। আমি অবশ্যই শিক্ষা মন্ত্রী হিসেবে বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী কে জানাচ্ছি।"
Loading...
শিক্ষামন্ত্রী যা লিখেছেন তাঁর ফেসবুক ওয়ালে তা আন এডিটেড তুলে ধরা হল, "যাদবপুর ইউনিভার্সিটির সামনে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা জে .এন. ইউ এর ছাত্রীদের ওপর ও শিক্ষিকার ওপর বর্বরোচিত আক্রমণের বিরুদ্ধে যখন প্রতিবাদে সামিল হয়েছে সেই সময় বিজেপি অনুসৃত পথে চলে অভিযোগ উঠছে এবিভিপি সদস্যদের বিরুদ্ধে তাদের ওপর অকথ্য ভাষা ও শারীরিক নির্যাতনের।
আমি দ্ব্যর্থহীন ভাষায় এই ঘটনার নিন্দা করি ও পুলিশের ভূমিকা যে আরও সংযত হওয়া উচিত সেটা মনে করিয়ে দিতে চাই ছাত্র-ছাত্রীদের আন্দোলনে পুলিশের ব্যবহার বা পুলিশ আরও বেশি সংযত থাকবে এটাই বোধহয় কাম্য। আমি অবশ্যই শিক্ষা মন্ত্রী হিসেবে বিষয়টি মুখ্যমন্ত্রী কে জানাচ্ছি।"
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন