আগেই প্রশিক্ষিত হয়েছেন। কিন্তু মেলেনি প্রশিক্ষণের সুবিধা। এমনটাই অভিযোগ। আর তার জেরেই চরম বিপদে পড়েছেন বহু শিক্ষক। এইরকম প্রশিক্ষিত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ নিল সরকার।
এবার অপশন ফর্ম ও ফিক্সেশনের আওতায় আনার ব্যবস্থা করল ডিআই অফিস।
আগের নিয়ম অনুসারে, শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তরে ৫০ শতাংশ নাম্বার পাওয়া বাধ্যতামূলক। এর ফলে প্রায় ৪ হাজারের কাছে শিক্ষক-শিক্ষিকা বিএড প্রশিক্ষণের সুযোগ হারান।
কিন্তু সেই প্রশিক্ষণের পরেও বেতন বাড়ছে না বলে অভিযোগ করেন শিক্ষকদের একটা অংশ।
এবার ওই সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা-শিক্ষাকর্মীদের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিল সরকার। জানা গিয়েছে, লোপা রুল ২০১৯-এর অধীনে থাকা শিক্ষক-শিক্ষিকা-শিক্ষাকর্মীদের অপশন ও ফিক্সেশন ফর্ম জমা করার জন্য হাওড়া জেলার স্কুলগুলিকে নির্দশিকা পাঠালেন হাওড়া জেলা পরিদর্শক। ওই বিজ্ঞপ্তিতে এর জন্য কিছু নথি জমা দেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আগের নিয়ম অনুসারে, শিক্ষক প্রশিক্ষণের জন্য স্নাতক কিংবা স্নাতকোত্তরে ৫০ শতাংশ নাম্বার পাওয়া বাধ্যতামূলক। এর ফলে প্রায় ৪ হাজারের কাছে শিক্ষক-শিক্ষিকা বিএড প্রশিক্ষণের সুযোগ হারান।
Loading...
এবার ওই সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা-শিক্ষাকর্মীদের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নিল সরকার। জানা গিয়েছে, লোপা রুল ২০১৯-এর অধীনে থাকা শিক্ষক-শিক্ষিকা-শিক্ষাকর্মীদের অপশন ও ফিক্সেশন ফর্ম জমা করার জন্য হাওড়া জেলার স্কুলগুলিকে নির্দশিকা পাঠালেন হাওড়া জেলা পরিদর্শক। ওই বিজ্ঞপ্তিতে এর জন্য কিছু নথি জমা দেবার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন