ঘোষণা-মতোই আন্দোলনকারী পার্শ্বশিক্ষকদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে রাজ্য সরকার। পার্শ্বশিক্ষকদের শায়েস্তা করতে বিধাননগরে আন্দোলনমঞ্চে উপস্থিত পার্শ্বশিক্ষকদের ব্যাপক হারে বেতন কাটা হয়েছে।
অনেক আন্দোলনকারীদের সারা মাসের বেতন আটকে দেওয়া হয়েছে।
বাদ যাননি নেতা-নেত্রীরাও। যে পার্শ্বশিক্ষক ঐক্যমঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন হয়েছিল, তার অন্যতম আহ্বায়ক মধুমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় মাত্র ৩৭৬ টাকা বেতন পেয়েছেন। আন্দুলের শিক্ষিকা বৈশাখী চট্টোপাধ্যায় আবার এ মাসে কোনও বেতনই পাননি। মঞ্চের আরেক আহ্বায়ক ভগীরথ ঘোষ ২১ দিনের বেতন পেয়েছেন। এই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে যায় গোটা রাজ্যে।
তবে শিক্ষা-দফতর এই বেতন কাটা নিয়ে কিছুই জানান না বলে জানিয়েছেন শিক্ষা-দফতরের আধিকারিক(এসপিও)। আন্দোলনকারী শিক্ষকদের বেতন কাটা নিয়ে কোনও নির্দেশিকা জারি করা হয় নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
তাহলে এই বেতন কাটা হল কার নির্দেশে? অভিযোগ, স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও ডিইও-র নির্দেশে এই বেতন কাটা হয়। যদিও শিক্ষা-দফতরের তরফে আশ্বাস দেওয়া হয়েছে, যে সব শিক্ষকদের ছুটি জমা থাকার পরেও বেতন কাটা হয়েছে তাঁদের বেতন ফিরিয়ে দেওয়া হবে।
বাদ যাননি নেতা-নেত্রীরাও। যে পার্শ্বশিক্ষক ঐক্যমঞ্চের ব্যানারে আন্দোলন হয়েছিল, তার অন্যতম আহ্বায়ক মধুমিতা বন্দ্যোপাধ্যায় মাত্র ৩৭৬ টাকা বেতন পেয়েছেন। আন্দুলের শিক্ষিকা বৈশাখী চট্টোপাধ্যায় আবার এ মাসে কোনও বেতনই পাননি। মঞ্চের আরেক আহ্বায়ক ভগীরথ ঘোষ ২১ দিনের বেতন পেয়েছেন। এই ঘটনায় আলোড়ন পড়ে যায় গোটা রাজ্যে।
তবে শিক্ষা-দফতর এই বেতন কাটা নিয়ে কিছুই জানান না বলে জানিয়েছেন শিক্ষা-দফতরের আধিকারিক(এসপিও)। আন্দোলনকারী শিক্ষকদের বেতন কাটা নিয়ে কোনও নির্দেশিকা জারি করা হয় নি বলে জানিয়েছেন তিনি।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন