সম্প্রতি উপনির্বাচনের ফলে বড় ধাক্কা খায় বিজেপি। কিন্তু তিন কেন্দ্রেই পোস্টাল ব্যালটের ফলে তৃণমূলকে হারাল বিজেপি। খড়গপুর সদর, করিমপুর ও কালিয়াগঞ্জের ফলাফলে দেখা গিয়েছে, এখনও মানুষ ভরসা করছে তৃণমূলের উপর।
এক কথায় বললে সবুজ ঝড়ে উড়ে গিয়েছে গেরুয়া শিবির। যদিও পোস্টাল ব্যালটের ফলে কিছুটা খুশি হতে পারে বঙ্গ বিজেপির নেতারা। এই তিন কেন্দ্রের পোস্টাল ব্যালটের ফলে দেখা গিয়েছে বিজেপির বড় জয়। আর এতে বেশ চাপে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস। আর তাই এবার শিক্ষকদের শায়েস্তা করতে আরও কঠোর আইন আনতে চলেছে রাজ্য সরকার।
স্কুল শিক্ষকরা প্রাইভেটে পড়াতে পারবে না। শিক্ষার অধিকার আইন অনুসারে এই নিয়ম চালু হয় আগেই। ওই নিয়ম এই রাজ্যেও চালু আছে। কিন্তু নিয়ম প্রয়োগের ব্যাপারে কড়াকড়ি ছিল না। তাই এই রাজ্যের স্কুল শিক্ষকদের একটা বড় অংশ নিয়মকে পাত্তা না দিয়ে প্রাইভেটে পড়িয়ে যাচ্ছিলেন।
এবার এই নিয়ম প্রয়োগের ব্যাপারে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে সরকার। নবান্ন সূত্রে এমন খবর পাওয়া গিয়েছে। এই নিয়ম চালু হলে অনেক শিক্ষক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন। আবার পড়ুয়াদের শিক্ষক পেতেও সমস্যা হবে। বিশেষ করে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক পেতে সমস্যায় পড়বেন ছাত্র-ছাত্রীরা। স্কুল শিক্ষকরা প্রাইভেটে পড়ালে এবার চাকরিও হারাতে হবে। এমন কড়া নিয়ম আনছে সরকার। যদিও তৃণমূলের একটা অংশ এই আইনের বিরোধিতা করছে। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত নতুন এই নিয়মের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
স্কুল শিক্ষকরা প্রাইভেটে পড়াতে পারবে না। শিক্ষার অধিকার আইন অনুসারে এই নিয়ম চালু হয় আগেই। ওই নিয়ম এই রাজ্যেও চালু আছে। কিন্তু নিয়ম প্রয়োগের ব্যাপারে কড়াকড়ি ছিল না। তাই এই রাজ্যের স্কুল শিক্ষকদের একটা বড় অংশ নিয়মকে পাত্তা না দিয়ে প্রাইভেটে পড়িয়ে যাচ্ছিলেন।
এবার এই নিয়ম প্রয়োগের ব্যাপারে কড়া পদক্ষেপ নিতে পারে সরকার। নবান্ন সূত্রে এমন খবর পাওয়া গিয়েছে। এই নিয়ম চালু হলে অনেক শিক্ষক আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়বেন। আবার পড়ুয়াদের শিক্ষক পেতেও সমস্যা হবে। বিশেষ করে বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক পেতে সমস্যায় পড়বেন ছাত্র-ছাত্রীরা। স্কুল শিক্ষকরা প্রাইভেটে পড়ালে এবার চাকরিও হারাতে হবে। এমন কড়া নিয়ম আনছে সরকার। যদিও তৃণমূলের একটা অংশ এই আইনের বিরোধিতা করছে। এখন দেখা যাক শেষ পর্যন্ত নতুন এই নিয়মের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন