নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ উত্তাল হয়েছে গোটা দেশ। সেই আঁচ এই রাজ্যেও পড়েছে। প্রতিবাদের নামে রাজ্যে হিংসার জন্য সরাসরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে দায়ি করলেন বিজেপি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
তিনি বললেন, "জেনে বুঝেই সব করিয়েছেন মমতা। পুলিশের উপস্থিতিতে রাজ্যে হিংসার ঘটনা ঘটেছে। অথচ হিংসা দমনে পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি।"
এই আইন পাশ হওয়ার পর মুর্শিদাবাদ, মালদা, বীরভূম, উত্তর দিনাজপুর ও দুই ২৪ পরগনায় অশান্তি ছড়িয়েছে। সবথেকে বেশি হিংসার ঘটনা ঘটে মুর্শিদাবাদে। সেখানে প্রতিবাদের নামে একাধিক রেল স্টেশন ও ট্রেনে আগুন লাগিয়ে দেওয়া ঘটনা ঘটেছে। বাকি জেলাগুলিতেও কম-বেশি হিংসা ছড়ায়। যার জেরে রাজ্যের একাধিক জায়গায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এই ঘটনার পর তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি-র মধ্যে শুরু হয় রাজনৈতিক চাপান-উতর।
প্রথম থেকেই সিএএ ও এনআরসি-র বিরুদ্ধে সুর চড়িয়েছিলেন এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। এই আইন পাশ হওয়ার পর আন্দোলনের ডাকও দিয়েছিলেন তিনি। বিজেপির অভিযোগ, মমতার আন্দোলনের ডাক দেওয়ার কারণেই একদল দুষ্কৃতী এই তাণ্ডব চালায়। আরও একধাপ এগিয়ে এবার অশান্তির জন্য সরাসরি মমতাকে দায়ি করেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
এই আইন পাশ হওয়ার পর মুর্শিদাবাদ, মালদা, বীরভূম, উত্তর দিনাজপুর ও দুই ২৪ পরগনায় অশান্তি ছড়িয়েছে। সবথেকে বেশি হিংসার ঘটনা ঘটে মুর্শিদাবাদে। সেখানে প্রতিবাদের নামে একাধিক রেল স্টেশন ও ট্রেনে আগুন লাগিয়ে দেওয়া ঘটনা ঘটেছে। বাকি জেলাগুলিতেও কম-বেশি হিংসা ছড়ায়। যার জেরে রাজ্যের একাধিক জায়গায় ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এই ঘটনার পর তৃণমূল কংগ্রেস ও বিজেপি-র মধ্যে শুরু হয় রাজনৈতিক চাপান-উতর।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন