বারবার শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগ নিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন হবু শিক্ষকরা। কখনও পরীক্ষাতে ভুল প্রশ্ন নিয়ে অভিযোগ, মেধাতালিকা সংক্রান্ত অভিযোগ, কখনও ইন্টারভিউ সংক্রান্ত নানা অভিযোগ জানিয়ে মামলা দায়ের হয়েছে আদালতে।
এর জেরে বারবার নিয়োগে প্রক্রিয়া আইনি জালে আটকে গিয়েছে।
কিছু দিন আগে এই প্রসঙ্গে শিক্ষা দফতরের অবস্থান স্পষ্ট করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি জানিয়ে ছিলেন, "মামলার জন্য আটকে রয়েছে শিক্ষক নিয়োগ। SSC-তে আমাদের লক্ষ্য স্বচ্ছতা ও দ্রুততার সঙ্গে কাজ করা।" রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সমস্যা ক্রমবর্ধমান। প্রায়-দিন নানা ইস্যুতে কোর্টে ছুটছেন চাকরি-প্রার্থীরা। কখনও মেধা তালিকায় ত্রুটি, কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় ত্রুটি এই রকম একাধিক অভিযোগ তুলে বারবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন হবু শিক্ষকদের অনেকেই। বহুবার দেখা গেছে ধরনা, অনশন,বিক্ষোভ। কিন্তু এর মাঝে মূল সমস্যার সমাধান হয় নি। প্রায় ৫ বছর ধরে কোর্টে জমেছে বহু মামলা। আর আটকে গেছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। এখনও প্রায় ১৪ হাজার হবু শিক্ষকের চাকরি আটকে রয়েছে। কিছু দিন আগেই শিক্ষক নিয়োগ প্রসঙ্গেই শিক্ষামন্ত্রী মন্তব্য করেন, "SSC-তে আমাদের লক্ষ্য স্বচ্ছতা ও দ্রুততার সঙ্গে কাজ করা। কোর্টের নির্দেশে অনেক দিন নষ্ট হয়েছে। বারবার অনেকে কোর্টে গিয়ে মামলা করে নিয়োগ আটক দিয়েছেন। আমি আবেদন করছি যারা মেধা তালিকায় আছে , যাদের নিয়োগপত্র পাওয়ার সুযোগ রয়েছে, তাদের সেই সুযোগ পেতে অযথা দেরি করাবেন না।"
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, কমিশন কি করে আপারের মেধাতালিকাতে ভুল করল যার জেরেই আটকে আছে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া! পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ, কমিশনের ওই ভুল পরিকল্পনা মাফিক। যাতে আপারের এই নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে যায়। আর সেটা করতে গিয়ে এই মেধাতালিকাতে এমন সব ভুল করেছে কমিশন। আপারের মেধাতালিকাতে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের সুযোগ পাবার অভিযোগ উঠেছে। যদি এটা আদালতে প্রমাণ হয়, তাহলে স্পষ্ট হয়ে যাবে শিক্ষক নিয়োগ আটকাতেই এই সব ভুল করেছে কমিশন।
কিছু দিন আগে এই প্রসঙ্গে শিক্ষা দফতরের অবস্থান স্পষ্ট করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি জানিয়ে ছিলেন, "মামলার জন্য আটকে রয়েছে শিক্ষক নিয়োগ। SSC-তে আমাদের লক্ষ্য স্বচ্ছতা ও দ্রুততার সঙ্গে কাজ করা।" রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে সমস্যা ক্রমবর্ধমান। প্রায়-দিন নানা ইস্যুতে কোর্টে ছুটছেন চাকরি-প্রার্থীরা। কখনও মেধা তালিকায় ত্রুটি, কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ায় ত্রুটি এই রকম একাধিক অভিযোগ তুলে বারবার আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন হবু শিক্ষকদের অনেকেই। বহুবার দেখা গেছে ধরনা, অনশন,বিক্ষোভ। কিন্তু এর মাঝে মূল সমস্যার সমাধান হয় নি। প্রায় ৫ বছর ধরে কোর্টে জমেছে বহু মামলা। আর আটকে গেছে নিয়োগ প্রক্রিয়া। এখনও প্রায় ১৪ হাজার হবু শিক্ষকের চাকরি আটকে রয়েছে। কিছু দিন আগেই শিক্ষক নিয়োগ প্রসঙ্গেই শিক্ষামন্ত্রী মন্তব্য করেন, "SSC-তে আমাদের লক্ষ্য স্বচ্ছতা ও দ্রুততার সঙ্গে কাজ করা। কোর্টের নির্দেশে অনেক দিন নষ্ট হয়েছে। বারবার অনেকে কোর্টে গিয়ে মামলা করে নিয়োগ আটক দিয়েছেন। আমি আবেদন করছি যারা মেধা তালিকায় আছে , যাদের নিয়োগপত্র পাওয়ার সুযোগ রয়েছে, তাদের সেই সুযোগ পেতে অযথা দেরি করাবেন না।"
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে, কমিশন কি করে আপারের মেধাতালিকাতে ভুল করল যার জেরেই আটকে আছে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া! পরীক্ষার্থীদের অভিযোগ, কমিশনের ওই ভুল পরিকল্পনা মাফিক। যাতে আপারের এই নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে যায়। আর সেটা করতে গিয়ে এই মেধাতালিকাতে এমন সব ভুল করেছে কমিশন। আপারের মেধাতালিকাতে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের সুযোগ পাবার অভিযোগ উঠেছে। যদি এটা আদালতে প্রমাণ হয়, তাহলে স্পষ্ট হয়ে যাবে শিক্ষক নিয়োগ আটকাতেই এই সব ভুল করেছে কমিশন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন