টানা ৯ বছর আইনি লড়াইয়ের পর এজলাসের মধ্যে নিয়োগপত্র হাতে পেলেন শিক্ষক। আর তার পরেই কাজে যোগ দিলেন প্রাথমিক শিক্ষক সুহৃদগোপাল রায়। নিয়োগপত্র ফিরে পেলেন কলকাতা হাইকোর্টের এজলাসে।
ওই পরীক্ষার্থী নিয়োগপত্র হাতে পান ২০১০ সালে। কিন্তু নানা অভিযোগ তুলে তাঁর নিয়োগ আটকে রেখেছিল পর্ষদ। অবশেষে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী অত্যন্ত কড়া ভাষায় এজলাসের মধ্যেই পর্ষদকে নিয়োগপত্র হস্তান্তর করার নির্দেশ দেন। নিয়োগপত্র হাতে নিয়ে গোপালবাবু এদিন সকালেই স্কুলে যোগ দেন।
পরীক্ষার নূন্যতম মানদন্ড থেকে এক নম্বর কম থাকার অজুহাতে নিয়োগের প্রায় ৬ মাস পর ওই শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। ওই ব্যক্তির দায়ের করা মামলায় শুনানির সময় আদালত পর্ষদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। পরে আদালত দ্রুত নিয়োগপত্র দেবার নির্দেশ দেয়।
পরীক্ষার নূন্যতম মানদন্ড থেকে এক নম্বর কম থাকার অজুহাতে নিয়োগের প্রায় ৬ মাস পর ওই শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত করে প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ। ওই ব্যক্তির দায়ের করা মামলায় শুনানির সময় আদালত পর্ষদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। পরে আদালত দ্রুত নিয়োগপত্র দেবার নির্দেশ দেয়।
খুব দুঃখের বিষয় যে আজকে যোগ্যতা সত্বেও নিয়োগের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হতে হচ্ছে. আপার টেট এর কত কেস আদালতে পড়ে আছে, বিচারের আশায়.
উত্তরমুছুন