গতকাল প্রকাশিত হয়েছে রাজ্যের ৩ বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের ফল। তিনটি বিধানসভা কেন্দ্র উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ, নদিয়ার করিমপুর এবং খড়গপুর সদর। এই তিন কেন্দ্রে দেখা যায় বড় ব্যবধানে জিতেছে তৃণমূল কংগ্রেস।
ন্যায্য বেতন এবং নির্দিষ্ট বেতন কাঠামোর দাবিতে পার্শ্বশিক্ষকদের অনশন আজ নিয়ে ১৫ দিনে পড়ল। বিধাননগরে পার্শ্বশিক্ষকদের অনশন অবস্থানে এখনও পর্যন্ত ৪১ জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
তাঁদের স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
তিনটি বিধানসভা উপনির্বাচনে তৃণমূল দারুণ ফল করায় কিছুটা চাপে পার্শ্বশিক্ষকরা! এর সঙ্গে আন্দোলনের ভবিষ্যৎ কি? গতকাল থেকে এমন প্রশ্নই ঘুরে ফিরে এল অনশন মঞ্চের আনাচ-কানাচে। বিধাননগরে পার্শ্বশিক্ষকদের অনশন আন্দোলন মঞ্চে প্রায় রোজই বিজেপির কোনও না কোনও নেতা এসেছেন। বাম-কংগ্রেস নেতারাও সেখানে এসে আন্দোলনকারীদের সমর্থন জুগিয়েছেন। নির্বাচনে বাম-কংগ্রেস জোটের ভরাডুবি এবং বিজেপির বিপুল ভোটে পরাজয়, আন্দোলনকারীদের কিছুটা হলেও হতোদ্যম করেছে। যদিও, কেউই অবশ্য এই প্রকাশ্যে মন্তব্য করে নি। তৃণমূলের এই জয়ের ফলে পার্শ্বশিক্ষকদের আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেখা দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত সূত্র থেকে যা খবর পাওয়া গিয়েছে তাতে স্পষ্ট, সরকার এই আন্দোলনকারীদের কোনও শর্তে রাজি হবে না। আর তাই এই আন্দোলন থেকে সম্মানের সঙ্গে বেরিয়ে আসার রাস্তা খুঁজে পাওয়া আন্দোলনকারীদের কাছে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।
ন্যায্য বেতন এবং নির্দিষ্ট বেতন কাঠামোর দাবিতে পার্শ্বশিক্ষকদের অনশন আজ নিয়ে ১৫ দিনে পড়ল। বিধাননগরে পার্শ্বশিক্ষকদের অনশন অবস্থানে এখনও পর্যন্ত ৪১ জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন।
তিনটি বিধানসভা উপনির্বাচনে তৃণমূল দারুণ ফল করায় কিছুটা চাপে পার্শ্বশিক্ষকরা! এর সঙ্গে আন্দোলনের ভবিষ্যৎ কি? গতকাল থেকে এমন প্রশ্নই ঘুরে ফিরে এল অনশন মঞ্চের আনাচ-কানাচে। বিধাননগরে পার্শ্বশিক্ষকদের অনশন আন্দোলন মঞ্চে প্রায় রোজই বিজেপির কোনও না কোনও নেতা এসেছেন। বাম-কংগ্রেস নেতারাও সেখানে এসে আন্দোলনকারীদের সমর্থন জুগিয়েছেন। নির্বাচনে বাম-কংগ্রেস জোটের ভরাডুবি এবং বিজেপির বিপুল ভোটে পরাজয়, আন্দোলনকারীদের কিছুটা হলেও হতোদ্যম করেছে। যদিও, কেউই অবশ্য এই প্রকাশ্যে মন্তব্য করে নি। তৃণমূলের এই জয়ের ফলে পার্শ্বশিক্ষকদের আন্দোলনের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেখা দিয়েছে। এখনও পর্যন্ত সূত্র থেকে যা খবর পাওয়া গিয়েছে তাতে স্পষ্ট, সরকার এই আন্দোলনকারীদের কোনও শর্তে রাজি হবে না। আর তাই এই আন্দোলন থেকে সম্মানের সঙ্গে বেরিয়ে আসার রাস্তা খুঁজে পাওয়া আন্দোলনকারীদের কাছে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন