তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ পরে পুড়িয়ে খুনের ঘটনায় গোটা দেশ তোলপাড়। কীভাবে হায়দরাবাদে খুন করা হল ওই তরুণীকে? ধৃত চার অভিযুক্ত পুলিশি জেরায় ওই দিন কি ঘটনা ঘটেছিল জানিয়েছে তারা।
পুলিশ সূত্রে খবর, গত বুধবার সকাল ৯টা নাগাদ হায়দরাবাদ থেকে প্রায় কুড়ি কিলোমিটার দূরে সামশাবাদের টোল প্লাজায় ইট বোঝাই লরি নিয়ে আসে মহম্মদ আরিফ এবং জল্লু শিবা। সেখানেই ছিল জল্লু নবীন এবং চিন্তাকুন্টা চেন্নাকেসাভুলু নামে অপর এই দু-জন। চারজন মিলে লরি থেকে ইট খালি করছিল। বছর কুড়ির ওই চার যুবক দেখে সন্ধে ৬টা ১৫ নাগাদ তরুণী চিকিৎসক টোল প্লাজায় স্কুটি পার্কিং করছেন। তারা তখনই তরুণীকে ধর্ষণের ছক করে। এর পরে রাত ৯টার সময় নিজের কাজ সেরে আবার টোল প্লাজায় ফেরেন তরুণী চিকিৎসক। তিনি দেখেন স্কুটির চাকা ফুটো হয়ে গিয়েছে। কীভাবে বাড়ি ফিরবেন, কিছুই বুঝতে পারছিলেন না তিনি। সেই সময় আরিফ এবং শিবা তাঁর কাছে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসে। স্কুটি সারিয়ে দেওয়ার কথা কবে তারা। দু-জনে গ্যারেজ খোঁজার অছিলায় স্কুটি নিয়ে এদিক ওদিক ঘুরে এসে দোকান বন্ধ বলে জানায়।
এর পরে ওই তরুণী চিকিৎসক বোনের সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলেন। ভয় লাগছে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। সেই শেষ বারের মতন কথা। এরপরই ফোন সুইচড অফ হয়ে যায় তাঁর। তখন ঘড়ির কাঁটাতে প্রায় ১০ টা বেজে গিয়েছে। পুলিশের দাবি, ততক্ষণে টোল প্লাজা থেকে কিছু দূরে চার যুবক তরুণীকে টেনে নিয়ে যায়। চলে নারকীয় অত্যাচার। ধর্ষণ করে রাত ১০টা ২০ মিনিটের মধ্যে খুন করা হয় তরুণী চিকিৎসককে। একটি লরির মধ্যে তরুণী চিকিৎসকের দেহ তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আড়াইটে নাগাদ চত্তনপল্লির কাছে তরুণী চিকিৎসকের দেহ আগুন লাগিয়ে দেয় ওই চার অভিযুক্তরা। বৃহস্পতিবার সকালে দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর গলায় গণেশের লকেটের সাহায্যে পরিজনরা ওই তরুণী চিকিৎসকের দেহ শনাক্ত করে। সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে ঘটনার তদন্তে শুরু করে পুলিশ। মহম্মদ আরিফ, জল্লু শিবা, জল্লু নবীন এবং চিন্তাকুন্টা চেন্নাকেসাভুলু নামে চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন নিহতের বাড়ির লোকজন।
এর পরে ওই তরুণী চিকিৎসক বোনের সঙ্গে ফোনে কথা বলছিলেন। ভয় লাগছে বলেও জানিয়েছিলেন তিনি। সেই শেষ বারের মতন কথা। এরপরই ফোন সুইচড অফ হয়ে যায় তাঁর। তখন ঘড়ির কাঁটাতে প্রায় ১০ টা বেজে গিয়েছে। পুলিশের দাবি, ততক্ষণে টোল প্লাজা থেকে কিছু দূরে চার যুবক তরুণীকে টেনে নিয়ে যায়। চলে নারকীয় অত্যাচার। ধর্ষণ করে রাত ১০টা ২০ মিনিটের মধ্যে খুন করা হয় তরুণী চিকিৎসককে। একটি লরির মধ্যে তরুণী চিকিৎসকের দেহ তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। আড়াইটে নাগাদ চত্তনপল্লির কাছে তরুণী চিকিৎসকের দেহ আগুন লাগিয়ে দেয় ওই চার অভিযুক্তরা। বৃহস্পতিবার সকালে দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর গলায় গণেশের লকেটের সাহায্যে পরিজনরা ওই তরুণী চিকিৎসকের দেহ শনাক্ত করে। সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে ঘটনার তদন্তে শুরু করে পুলিশ। মহম্মদ আরিফ, জল্লু শিবা, জল্লু নবীন এবং চিন্তাকুন্টা চেন্নাকেসাভুলু নামে চারজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবি জানিয়েছেন নিহতের বাড়ির লোকজন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন