ন্যায্য বেতন এবং নির্দিষ্ট বেতন কাঠামোর দাবিতে পার্শ্ব শিক্ষকদের অনশন আজ নিয়ে ১০ দিনে পড়ল। অনশন চলাকালীন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বেশ কয়েকজন অনশনকারী। অনেকেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
অনশন মঞ্চে তাপস বর নামে এক শিক্ষকের ব্রেন স্ট্রোক হয়। কয়েকদিন আগেই মৃত্যু হয় রেবতী রাউত নামে একজন শিক্ষিকার। সময় যতো যাচ্ছে অনশন মঞ্চে অসুস্থতার সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। শিক্ষকদের এই অনশন কর্মসূচি নিয়ে রীতিমতো অস্বস্তিতে রাজ্য সরকার। গোটা বিষয়টি নিয়ে শাসক শিবিরকে কোণঠাসা করতে তৎপর বিরোধীরা।
এই উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা বামফ্রন্ট নেতা অসীম দাশগুপ্তের উপরে চাপালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ডায়মন্ডহারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীনিবাসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসে পার্শ্ব শিক্ষকদের দাবি ও তাদের লাগাতার আন্দোলন নিয়ে রাজ্যের অবস্থান জানতে চাওয়া হলে পার্থবাবু বলেন, পার্শ্ব শিক্ষকদের প্রতি এই সরকার যথেষ্টই সহানুভূতিশীল। কিন্তু তাঁদের দাবিদাওয়া পূরণের জন্য যত টাকার প্রয়োজন, তা কে দেবে?
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বাম আমলে অসীমবাবু বিভিন্ন পদের নাম করে বিধি-বহির্ভূতভাবে একের পর এক শিক্ষক নিয়োগ করেছেন। তার চাপ এখন আমাদের সরকারের উপর এসে পড়েছে। আমাদের সরকারের সময় এভাবে কখনই শিক্ষক নিয়োগ করা হয়নি। কিন্তু এখন প্রশ্ন পার্শ্বশিক্ষকদের এই সমস্যার সমাধান হবে কোন পথে? যদিও তার কোনও দিতে পারেন নি শিক্ষামন্ত্রী।
এই উদ্ভূত পরিস্থিতির দায় প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী তথা বামফ্রন্ট নেতা অসীম দাশগুপ্তের উপরে চাপালেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। ডায়মন্ডহারবার মহিলা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীনিবাসের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এসে পার্শ্ব শিক্ষকদের দাবি ও তাদের লাগাতার আন্দোলন নিয়ে রাজ্যের অবস্থান জানতে চাওয়া হলে পার্থবাবু বলেন, পার্শ্ব শিক্ষকদের প্রতি এই সরকার যথেষ্টই সহানুভূতিশীল। কিন্তু তাঁদের দাবিদাওয়া পূরণের জন্য যত টাকার প্রয়োজন, তা কে দেবে?
শিক্ষামন্ত্রী আরও বলেন, বাম আমলে অসীমবাবু বিভিন্ন পদের নাম করে বিধি-বহির্ভূতভাবে একের পর এক শিক্ষক নিয়োগ করেছেন। তার চাপ এখন আমাদের সরকারের উপর এসে পড়েছে। আমাদের সরকারের সময় এভাবে কখনই শিক্ষক নিয়োগ করা হয়নি। কিন্তু এখন প্রশ্ন পার্শ্বশিক্ষকদের এই সমস্যার সমাধান হবে কোন পথে? যদিও তার কোনও দিতে পারেন নি শিক্ষামন্ত্রী।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন