আগামী কাল টেট পরীক্ষা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবে আদালত। আদালতের এই সিদ্ধান্তের উপর রাজ্যের কয়েক হাজার টেট পরীক্ষার্থীদের ভাগ্য নির্ভর করছে। পরীক্ষার্থীদের একটা বড় অংশ মনে করছে, আগামী কাল আদালত যদি আপার প্রাইমারির চূড়ান্ত ফল প্রকাশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় তাহলে স্কুল সার্ভিস কমিশন দ্রুততার সঙ্গে প্যানেল প্রকাশ করতে পারে।
রাজ্যের কয়েকজন আইনজীবীর সঙ্গে এই মামলার ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে কথা বলে জানা গিয়েছে, এই মামলায় হবু শিক্ষকদের জয় প্রায় নিশ্চিত। আদালতের সিদ্ধান্তের উপর কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীর ভাগ্য ঝুলে রয়েছে। আর তাই আদালতের সিদ্ধান্তের দিকে তাকিয়ে আপারের পরীক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট গোটা রাজ্য জুড়ে টেট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী হিসাবে ছিলেন এক লক্ষ কুড়ি হাজার এবং অপ্রশিক্ষিত পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল এক লক্ষ আট হাজার। অভিযোগ এই পরীক্ষাতে প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের না ডেকে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের ডাকে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। আদালতে দায়ের হয় মামলা। আর এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দান হতে চলেছে আগামী কাল।
হবু শিক্ষকদের দাবি, অপ্রশিক্ষিতদের অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট ও এর সঙ্গে টেট পরীক্ষাতে প্রাপ্ত নম্বর কেন প্রকাশ করা হবে না? এনসিটিই-র নিয়মে বলা আছে আগে প্রশিক্ষিতদের সু্যোগ দিতে হবে। তার পর কেন প্রশিক্ষিতদের সুযোগ না দিয়ে অপ্রশিক্ষিতদের সুযোগ করে দিল কমিশন? আর এই নিয়ে দায়ের হওয়া মামলার রায় আগামী কাল দেবে আদালত? তবে আইনজীবীদের একটা অংশ মনে করছে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতার সমাধান হতে পারে আগামী কাল। আর সেই দিকে তাকিয়ে আপারের কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী।
আগামী কাল চূড়ান্ত ফল প্রকাশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারে পারে আদালত। কারণ আদালতে যে তালিকা কমিশন জমা দিতে চলেছে সেই তালিকায় কোনও অপ্রশিক্ষিত চাকরি প্রার্থীর নাম নেই। এর ফলে আপারের নিয়োগ জট কাটতে চলেছে বলাই যায়। এমনটাই দাবি এক সূত্রের।
উল্লেখ্য, রাজ্য সরকার শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট গোটা রাজ্য জুড়ে টেট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী হিসাবে ছিলেন এক লক্ষ কুড়ি হাজার এবং অপ্রশিক্ষিত পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল এক লক্ষ আট হাজার। অভিযোগ এই পরীক্ষাতে প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের না ডেকে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের ডাকে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। আদালতে দায়ের হয় মামলা। আর এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দান হতে চলেছে আগামী কাল।
হবু শিক্ষকদের দাবি, অপ্রশিক্ষিতদের অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট ও এর সঙ্গে টেট পরীক্ষাতে প্রাপ্ত নম্বর কেন প্রকাশ করা হবে না? এনসিটিই-র নিয়মে বলা আছে আগে প্রশিক্ষিতদের সু্যোগ দিতে হবে। তার পর কেন প্রশিক্ষিতদের সুযোগ না দিয়ে অপ্রশিক্ষিতদের সুযোগ করে দিল কমিশন? আর এই নিয়ে দায়ের হওয়া মামলার রায় আগামী কাল দেবে আদালত? তবে আইনজীবীদের একটা অংশ মনে করছে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতার সমাধান হতে পারে আগামী কাল। আর সেই দিকে তাকিয়ে আপারের কয়েক হাজার পরীক্ষার্থী।
আগামী কাল চূড়ান্ত ফল প্রকাশের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে পারে পারে আদালত। কারণ আদালতে যে তালিকা কমিশন জমা দিতে চলেছে সেই তালিকায় কোনও অপ্রশিক্ষিত চাকরি প্রার্থীর নাম নেই। এর ফলে আপারের নিয়োগ জট কাটতে চলেছে বলাই যায়। এমনটাই দাবি এক সূত্রের।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন