বিতর্কটা শুরু হয়েছে অনেক বছর আগে। এবার সম্ভবত সেই বিতর্কের শেষ হতে চলেছে। পিটিটিআই প্রশিক্ষণ নেওয়া সত্ত্বেও অনেক প্রার্থী প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি পাননি। এমনটাই অভিযোগ ছিল।
তাঁদের মধ্যে যাঁরা সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন, শীর্ষ আদালত সময়সীমা বেঁধে প্রাথমিক স্কুলে তাঁদের নিয়োগপত্র দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। শীর্ষ আদালতের সেই নির্দেশ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়সীমার মধ্যেই ওই সব প্রার্থীকে নিয়োগপত্র দেওয়া হবে বলে রাজ্য প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য রবিবার জানান।
মানিক-বাবু কথায় , "ওই সব প্রার্থীদের তথ্য যাচাইয়ের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে এবং এটা শুধু সরকারের তরফেই করা হচ্ছে। এই কাজ শেষ হয়ে গেলেই নিয়োগপত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে।"সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে যোগ্য প্রার্থীদের ডাকা হবে বলে জানান পর্ষদ সভাপতি।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে রাজ্য সরকার। পরীক্ষা হয় ২০০৯ সালে। বেশকিছু চাকরিপ্রার্থীর এক বছরের প্রশিক্ষণ ছিল। তাঁদের প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট বৈধ নয় জানিয়ে তাঁদের জন্য বরাদ্দ ২২ নম্বর না দেবার অভিযোগ ওঠে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। চাকরি প্রার্থীরা এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ২০১০ সালে। সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলে রায় দেন হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার। এরপর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন চাকরিপ্রার্থীরা। ডিভিশন বেঞ্চের রায় চাকরিপ্রার্থীদের অনুকূলে যায়। পরে ২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। যদিও ২০১৫ সালে রাজ্য সরকার সেই মামলা তুলে নেয়। কিন্তু এর পরেও চাকরি পাননি মামলাকারীরা। তাই তারা ফের মামলা করেন হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে। হাইকোর্ট রাজ্যকে নির্দেশ দেয় আবেদনকারীদের প্রাপ্য ২২ নম্বর দিতে হবে। রাজ্য সরকার তখন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যায়। ২০১৬ সালে দেবাংশু বসাকের নির্দেশ খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরিপ্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টের রায় চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে যায়। এরপরেও নিয়োগ না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ জানান চাকরিপ্রার্থীরা। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট জানায় ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাঁদের চাকরিতে নিয়োগ করতে হবে।
মানিক-বাবু কথায় , "ওই সব প্রার্থীদের তথ্য যাচাইয়ের কাজ ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গিয়েছে এবং এটা শুধু সরকারের তরফেই করা হচ্ছে। এই কাজ শেষ হয়ে গেলেই নিয়োগপত্র দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে।"সুপ্রিম কোর্টের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে যোগ্য প্রার্থীদের ডাকা হবে বলে জানান পর্ষদ সভাপতি।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে রাজ্য সরকার। পরীক্ষা হয় ২০০৯ সালে। বেশকিছু চাকরিপ্রার্থীর এক বছরের প্রশিক্ষণ ছিল। তাঁদের প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট বৈধ নয় জানিয়ে তাঁদের জন্য বরাদ্দ ২২ নম্বর না দেবার অভিযোগ ওঠে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। চাকরি প্রার্থীরা এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ২০১০ সালে। সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলে রায় দেন হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার। এরপর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন চাকরিপ্রার্থীরা। ডিভিশন বেঞ্চের রায় চাকরিপ্রার্থীদের অনুকূলে যায়। পরে ২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। যদিও ২০১৫ সালে রাজ্য সরকার সেই মামলা তুলে নেয়। কিন্তু এর পরেও চাকরি পাননি মামলাকারীরা। তাই তারা ফের মামলা করেন হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে। হাইকোর্ট রাজ্যকে নির্দেশ দেয় আবেদনকারীদের প্রাপ্য ২২ নম্বর দিতে হবে। রাজ্য সরকার তখন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যায়। ২০১৬ সালে দেবাংশু বসাকের নির্দেশ খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরিপ্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টের রায় চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে যায়। এরপরেও নিয়োগ না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ জানান চাকরিপ্রার্থীরা। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট জানায় ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাঁদের চাকরিতে নিয়োগ করতে হবে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন