সিঙ্গুরে শুধু ন্যানোর কারখানা ভাঙা হয়নি, ভেঙে দেওয়া হয়েছে রাজ্যের বেকার পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ: মীনাক্ষী

সিঙ্গুর রাজ্য রাজনীতির বেশ পরিচিত নাম। এই সিঙ্গুরকে কেন্দ্রকরে একসময় উত্তাল হয়েছিল বাংলার রাজনৈতিক পরিস্থিতি। অবসান হয় দীর্ঘ ৩৪ বছরের বাম রাজত্বের। রাজ্যের ক্ষমতায় আসে তৃণমূল সরকার।
১১ সাল থেকে ১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাস, টানা সাড়ে আট বছর রাজ্যের ক্ষমতায় আছে তৃণমূল। আর মুখ্যমন্ত্রী আছেন তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
যদিও ২০১১ সালের রাজনৈতিক পরিস্থিতি আর বর্তমানের রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্যে বিস্তর ফারাক।

এখন রাজ্যে তৃণমূল সরকারের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। বহু তৃণমূলের নেতা নাম লিখিয়েছেন বিজেপিতে। আগের থেকে অনেক শক্তি কমেছে শাসক দল তৃণমূলের।
এইরকম সময়ে আগামী ১২ ও ১৩ সেপ্টেম্বর সিঙ্গুরের কারখানার গড়ার দাবিতে বাম যুব সংগঠন গুলির ডাকে সিঙ্গুর থেকে নবান্ন চলো কর্মসূচি। "কম খরচে পড়ুক সবাই, কারখানায় কাজ, বেকার ভাতা চাই" এই ইস্যুকে সামনে রেখে রাজ্যের পড়ুয়াদের পড়াশোনায় খরচ কমান ও কর্মসংস্থান সহ বেশকিছু দাবিতে ছাত্র-যুবদের সিঙ্গুর থেকে নবান্ন চলো কর্মসূচি।

এই কর্মসূচি প্রসঙ্গে সিপিআই(এম)এর যুব সংগঠন ডিওয়াইএফআই-এর রাজ্য সভানেত্রী মীনাক্ষী মুখার্জি বলেন, " সিঙ্গুরে শুধু টাটা ন্যানোর কারখানা ভাঙা হয়নি, ভেঙে দেওয়া হয়েছে রাজ্যের বেকার পড়ুয়াদের ভবিষ্যৎ।"