কিছু দিন আগেই রাজ্য সরকারি কর্মীদের জন্য পে কমিশনের সুপারিশ গ্রহণ করার কথা ঘোষণা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা এই কমিশনের আওতায় পড়ছে কি না, তা নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে।
এর পাশাপাশি, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের কর্মীদেরও একই সমস্যা হতে পারে। কারণ, তাঁদের জন্য এক সময় পে কমিটি গঠন করার কথা ঘোষণা করা হয়ে ছিল। কিন্তু তা আজ পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয়নি বলে অভিযোগ। ফলে ষষ্ঠ বেতন কমিশন ঘোষণার পরও বিশ্ববিদ্যালয় কর্মীদের ভাগ্যে কি আছে, তা নিয়ে কিছুটা চিন্তায় কর্মীরা। অভিযোগ, পে কমিটি ঘোষণা করেও লাগু করা হয়নি। নতুন পে কমিশনের সুপারিশ মানার কথা যখন ঘোষণা করা হয়েছে, তখন এতে যেন তাঁদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-কর্মীরা ১৩ বছরের পুরনো বেতন-ক্রমে বেতন পেয়ে আসছেন। কারণ, শেষবার বেতন সংশোধন হয়েছিল ২০০৬ সালে। অতীতে দেখা গিয়েছে, রাজ্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে প্রায় এক সময় আলাদা বেতন কমিটি গঠনের মাধ্যমে তাঁদের বেতন সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু হত। কিন্তু এই সরকার কমিটি গঠন করেনি এবং পে কমিশনেও কর্মীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এর ফলে ২০০৬ সালের বেতন দিয়ে ২০১৯ সালের বাজারদরের মোকাবিলা করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ কর্মীদের।
বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা-কর্মীরা ১৩ বছরের পুরনো বেতন-ক্রমে বেতন পেয়ে আসছেন। কারণ, শেষবার বেতন সংশোধন হয়েছিল ২০০৬ সালে। অতীতে দেখা গিয়েছে, রাজ্য সরকারি কর্মীদের সঙ্গে প্রায় এক সময় আলাদা বেতন কমিটি গঠনের মাধ্যমে তাঁদের বেতন সংশোধনের প্রক্রিয়া শুরু হত। কিন্তু এই সরকার কমিটি গঠন করেনি এবং পে কমিশনেও কর্মীদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এর ফলে ২০০৬ সালের বেতন দিয়ে ২০১৯ সালের বাজারদরের মোকাবিলা করতে হচ্ছে বলে অভিযোগ কর্মীদের।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন