লোকসভা নির্বাচনের পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে অশান্তির ঘটনা ঘটেই চলেছে। কোথাও আক্রান্ত হয়েছেন শাসক দলের সমর্থকরা, আবার কোথাও আক্রান্ত হয়েছেন বিরোধী দলের সমর্থকরা।
এবার গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মীর মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল নানু্রে।
বিক্ষোভে দেখায় বীরভূম জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। ৬ সেপ্টেম্বর গুলিবিদ্ধ হন বিজেপি কর্মী স্বরূপ গড়াই। রবিবার রাতে কলকাতায় হাসপাতালে আনার পরে মৃত্যু হয় তাঁর। আর তারপর থেকেই বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা নানুরে।
দলীয় কর্মীর মৃত্যুতে আজ জেলাজুড়ে আন্দোলনে দেখায় বিজেপি নেতৃত্ব। এসপি অফিসের সামনে অনির্দিষ্ট-কালীন অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। অবস্থান বিক্ষোভ চলাকালীন সেখানে এসে পৌঁছন পুলিশ সুপার। তাঁকে দেখামাত্রই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। পুলিশ সুপারের গাড়ি ঘিরে ধরে স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। 'বীরভূম পুলিশ হায় হায়...' বলে স্লোগান দেয় উপস্থিত আন্দোলনকারীরা। এসপি অফিসের পাশাপাশি নানুর থানার সামনেও বিক্ষোভ দেখায় গেরুয়া সমর্থকরা।
বিজেপির অভিযোগ, স্বরূপ গড়াইকে খুনে হাত রয়েছে নানুরের তৃণমূল নেতা কেরিম খানের। তাঁকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে বিজেপি।
এবার গুলিবিদ্ধ বিজেপি কর্মীর মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়াল নানু্রে।
দলীয় কর্মীর মৃত্যুতে আজ জেলাজুড়ে আন্দোলনে দেখায় বিজেপি নেতৃত্ব। এসপি অফিসের সামনে অনির্দিষ্ট-কালীন অবস্থান বিক্ষোভে বসেছেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। অবস্থান বিক্ষোভ চলাকালীন সেখানে এসে পৌঁছন পুলিশ সুপার। তাঁকে দেখামাত্রই বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপি কর্মী সমর্থকরা। পুলিশ সুপারের গাড়ি ঘিরে ধরে স্লোগান দিতে থাকেন তাঁরা। 'বীরভূম পুলিশ হায় হায়...' বলে স্লোগান দেয় উপস্থিত আন্দোলনকারীরা। এসপি অফিসের পাশাপাশি নানুর থানার সামনেও বিক্ষোভ দেখায় গেরুয়া সমর্থকরা।
বিজেপির অভিযোগ, স্বরূপ গড়াইকে খুনে হাত রয়েছে নানুরের তৃণমূল নেতা কেরিম খানের। তাঁকে অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে বিজেপি।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন