রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে নানা অভিযোগ। আর সেই অভিযোগ সামনে রেখে বার বার আন্দোলনে নামতে দেখা গিয়েছে রাজ্যের হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশের। তাদের মূল দাবি ছিল স্বচ্ছভাবে নিয়োগ করতে হবে। কিন্তু হবু শিক্ষকদের কথায় কখনই গুরুত্ব দেয় নি রাজ্য সরকার। আর এর ফলে বিভিন্ন সময় রাজ্যে হবু শিক্ষকদের আন্দোলন তীব্র আকার নিয়েছে। আন্দোলনকারীরা বাধ্য হয়েছেন স্বচ্ছভাবে নিয়োগের দাবিতে আদালতে মামলা দায়ের করতে। যদিও এখনও শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বহু মামলা ঝুলছে আদালতে। আর এর জেরে আটকে আছে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া।
এই রকম সময়ে রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়োগ হতে পারে পুজোর পরেই এমন খবর ছড়িয়ে পড়েছে। এই খবরে বেশি খুশি রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষাতে পাশ নাকরা পরীক্ষার্থীরা এবং নতুন পরীক্ষার্থীরা। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের মধ্যে কেন নতুন করে শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ল?
এই প্রসঙ্গে জানা গিয়েছে, রাজ্যের স্কুল গুলিতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির প্রক্রিয়া আটকে দিল স্কুল শিক্ষা দফতর। নয়া নির্দেশিকা প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে। বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির কোনও আবেদন পর্যন্ত গ্রহণ করা হবে না।
কেন এমন সিদ্ধান্ত রাজ্যের? তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। যদিও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ৪ হাজার বদলির আবেদন জমা পড়েছে। ৩ হাজারের বদলি নিষ্পত্তি হয়েছে। পুজোর আগেই আরও ১ হাজারের বদলির কাজ শেষ করা হবে।
তবে বিকাশ ভবন সূত্রের খবর, পুজোর পরেই রাজ্য সরকার প্রাথমিকে শিক্ষক বাছাইয়ের পরীক্ষা(টেট) নিতে পারে। আর সেই কথা মাথায় রেখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যাতে তারা রাজ্য ও কেন্দ্রের বিভিন্ন পরীক্ষা গ্রহণকারী সংস্থার পরীক্ষার দিনক্ষণ জেনে নেয়। যাতে শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সম্মতি পেলে স্কুলশিক্ষা দফতরের নির্দেশে সময় মতন কাজ সম্পন্ন করা যায়। রাজ্যের কোন স্কুলে কত পড়ুয়া আছে প্রতি স্কুলে শিক্ষকের সংখ্যা কত ,সেই সম্পর্কে চূড়ান্ত ধারণা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।
এই খবরকে যদি সত্য খবর হিসাবে ধরে নিই, তাহলে কিছু পরীক্ষার্থীদের মুখে যেমন হাসি ফুটবে, তেমনি বিপদে পড়তে পারেন এখনও নিয়োগপত্র না পাওয়া হবু শিক্ষকরা। যদি নিয়োগপত্র বিলির আগে নতুন করে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশন, তাহলে সমস্যায় পড়বেন বহু চাকরি প্রার্থী। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একটা বড় অংশ।
এই প্রসঙ্গে জানা গিয়েছে, রাজ্যের স্কুল গুলিতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির প্রক্রিয়া আটকে দিল স্কুল শিক্ষা দফতর। নয়া নির্দেশিকা প্রকাশ না হওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে। বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির কোনও আবেদন পর্যন্ত গ্রহণ করা হবে না।
কেন এমন সিদ্ধান্ত রাজ্যের? তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা শুরু হয়েছে বিভিন্ন মহলে। যদিও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় সংবাদমাধ্যমকে এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে ৪ হাজার বদলির আবেদন জমা পড়েছে। ৩ হাজারের বদলি নিষ্পত্তি হয়েছে। পুজোর আগেই আরও ১ হাজারের বদলির কাজ শেষ করা হবে।
তবে বিকাশ ভবন সূত্রের খবর, পুজোর পরেই রাজ্য সরকার প্রাথমিকে শিক্ষক বাছাইয়ের পরীক্ষা(টেট) নিতে পারে। আর সেই কথা মাথায় রেখে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে যাতে তারা রাজ্য ও কেন্দ্রের বিভিন্ন পরীক্ষা গ্রহণকারী সংস্থার পরীক্ষার দিনক্ষণ জেনে নেয়। যাতে শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত সম্মতি পেলে স্কুলশিক্ষা দফতরের নির্দেশে সময় মতন কাজ সম্পন্ন করা যায়। রাজ্যের কোন স্কুলে কত পড়ুয়া আছে প্রতি স্কুলে শিক্ষকের সংখ্যা কত ,সেই সম্পর্কে চূড়ান্ত ধারণা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।
এই খবরকে যদি সত্য খবর হিসাবে ধরে নিই, তাহলে কিছু পরীক্ষার্থীদের মুখে যেমন হাসি ফুটবে, তেমনি বিপদে পড়তে পারেন এখনও নিয়োগপত্র না পাওয়া হবু শিক্ষকরা। যদি নিয়োগপত্র বিলির আগে নতুন করে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশন, তাহলে সমস্যায় পড়বেন বহু চাকরি প্রার্থী। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞদের একটা বড় অংশ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন