রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। বহু মামলা এখনও ঝুলছে আদালতে। আর সেইসব মামলার রায়ের উপর শিক্ষক নিয়োগের ভাগ্য অনেকটাই নির্ভর করছে।
রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষায় ভুল প্রশ্ন থাকার অভিযোগ জানিয়ে আদালতে যে মামলা দায়ের করেছিলেন পরীক্ষার্থীরা সেই মামলায় বেশ বেকায়দায় পড়ল রাজ্য সরকার বা পর্ষদ। বলা যেতে পারে ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে বিপদে পড়ল পর্ষদ ।
গতবছর কলকাতা হাইকোর্টের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রাইমারি টেট(২০১৫) পরীক্ষাতে প্রশ্ন ভুল ছিল। ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দেবার যদি কোনও চেষ্টা করেন বা উত্তর দেন, তাদের দিতে হবে পুরো নম্বর। এমনকি ওই ভুল প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যদি কেউ মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হয় , তাদেরকে চাকরি দিতে হবে। পর্ষদকে এমন নির্দেশ দেয় আদালত। যদিও আদালত জানিয়ে দেয় কেবলমাত্র যারা মামলা করেছেন তাদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হবে। বাকিদের ব্যাপারে পরে ভাবা হবে বলে জানিয়েছিল আদালত।
যদিও সিঙ্গেল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য সরকার। কিন্তু আজ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। এবার দেখার রাজ্য সরকার এই রায়কে মেনে নেয় , নাকি ফের শীর্ষ আদালতে নতুন করে আপিল করে। আর সেই দিকে তাকিয়ে হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ।
রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের টেট পরীক্ষায় ভুল প্রশ্ন থাকার অভিযোগ জানিয়ে আদালতে যে মামলা দায়ের করেছিলেন পরীক্ষার্থীরা সেই মামলায় বেশ বেকায়দায় পড়ল রাজ্য সরকার বা পর্ষদ। বলা যেতে পারে ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে বিপদে পড়ল পর্ষদ ।
যদিও সিঙ্গেল বেঞ্চের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য সরকার। কিন্তু আজ সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে বহাল রাখে ডিভিশন বেঞ্চ। এবার দেখার রাজ্য সরকার এই রায়কে মেনে নেয় , নাকি ফের শীর্ষ আদালতে নতুন করে আপিল করে। আর সেই দিকে তাকিয়ে হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন