রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এবার ফের আইনি জালে জড়াল প্রাইমারির নিয়োগ প্রক্রিয়া। ২০১৪ সালে রাজ্য সরকার যে প্রাইমারি টেট পরীক্ষা নেয় সেই পরীক্ষাতে পাস করে প্রায় ১ লক্ষ ২০ হাজার পরীক্ষার্থী। কিন্তু জটিলতার সৃষ্টি হয় এর পরেই। ২০১৪ সালে নিয়োগ প্রক্রিয়া সমাপ্ত না করে ২০১৮ সালে প্রাইমারী টেটের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে কমিশন বা রাজ্য সরকার। এর ফলে ২০১৪ টেট পাশ প্রার্থীরা টেট সার্টিফিকেটের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন। দীর্ঘ সওয়াল জবাব পর ৮ এপ্রিল প্রাইমারী টেট মামলার রায়দান করে বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায়। তিনি পর্ষদকে দু-মাসের মধ্যে টেট পাশ প্রার্থীদের শংসাপত্র প্রদানের নির্দেশ দেন। এর পাশাপাশি ওই শংসাপত্রের বৈধতা ২ বছর বেঁধে দেন।
কিন্তু ২ মাস পার হওয়ার পরেও পর্ষদ সার্টিফিকেট প্রদান করে নি। এই কারণে পর্ষদের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আদালত অবমাননা মামলা দায়ের করে বিএড একতা মঞ্চ। যদিও সিঙ্গেল বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে গিয়েছে রাজ্য। এমনটাই নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে।
মামলাকারী হবু শিক্ষকদের অভিযোগ, রাজ্য সরকার ইচ্ছাকৃত-ভাবে সার্টিফিকেট দিতে দেরি করছে। তাই আমরা ফের আদালতে আসতে বাধ্য হলাম। হাজার হাজার চাকুরী প্রার্থীকে ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে রেখে সরকার পরবর্তী নিয়োগ প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারে না। আর এই মামলার ফলে ফের প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে যেতে পারে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
মামলাকারী হবু শিক্ষকদের অভিযোগ, রাজ্য সরকার ইচ্ছাকৃত-ভাবে সার্টিফিকেট দিতে দেরি করছে। তাই আমরা ফের আদালতে আসতে বাধ্য হলাম। হাজার হাজার চাকুরী প্রার্থীকে ভবিষ্যৎকে অন্ধকারে রেখে সরকার পরবর্তী নিয়োগ প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে পারে না। আর এই মামলার ফলে ফের প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে যেতে পারে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন