গতকাল আল আমিন কলেজের অধ্যক্ষের পদ ছেড়েছেন বৈশাখি বন্দ্যোপাধ্যায়। ক্ষোভ উগরে দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। এমনকি শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে চক্রান্তের অভিযোগও এনেছেন তিনি। এবিষয়ে রত্না চট্টোপাধ্যায়ের প্রতিক্রিয়া, "উপরে ভগবান রয়েছে, সবাইকে এই দিনগুলো দেখতে হবে।"
প্রসঙ্গত, সরাসরি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দেগে চাকরিতে ইস্তফা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন মিল্লি আল আমিন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষা বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়কে পাশে বসিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করলেন বৈশাখী। ইস্তফার খবর ঘোষণা করলেন তিনি। সাংবাদিক সম্মেলনে বৈশাখী অভিযোগ, কলেজে তাঁকে হেনস্থা করা হয়েছে বার বার।
সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা ভিডিও ছড়ানো হয়েছে তাঁকে নিয়ে। এই সব অভিযোগ করতে করতেই কেঁদে ফেলেন বৈশাখী। তাঁর অভিযোগ, কলেজে সাম্প্রদায়িক গোলমাল সৃষ্টির চেষ্টা হয়েছে। পুলিশকে জানিয়েও কাজ হয়নি।
বৈশাখী গতকাল গুরুতর অভিযোগ করেন তৃণমূল নেতৃত্বর বিরুদ্ধে। কর্মক্ষেত্রে এ বার তাঁকে চরম হেনস্থার মুখে ফেলার ষড়যন্ত্র হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। শোভন চট্টোপাধ্যায়কে তৃণমূল বাগে আনতে পারছে না বলেই এই ভাবে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার চেষ্টা করছে, এমন ইঙ্গিতও দেন বৈশাখী।
এই প্রসঙ্গে রত্না চট্টোপাধ্যায় বলেন, "হঠাৎ কান্না কেন? কেউ কোনও কারণ খুঁজে পাইনি। আমরা যারা টিভিতে দেখেছি, আমরাও কান্নার কারণ খুঁজে পাইনি। এই মহিলার বিষয়ে মুখ খুলতে নিজেকে ছোটো বলে মনে হয়। যখন শুনলাম সাংবাদিক সম্মেলন করবে, ভাবলাম আমি আবার বিঁধতে চলেছি।" এরপর তিনি আরও বলেন, "যাক, এযাত্রায় আমি আর আমার বাবা বেঁচে গেছি। আমাদের কিছু বলেনি। এই যাত্রায় আমরা রক্ষা পেলাম। মমতাদি ও পার্থ দা-কে দিয়েছে। উপরে ভগবান রয়েছে, সবাইকে দিনগুলো দেখতে হবে।"
প্রসঙ্গত, সরাসরি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে তোপ দেগে চাকরিতে ইস্তফা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন মিল্লি আল আমিন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষা বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়কে পাশে বসিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করলেন বৈশাখী। ইস্তফার খবর ঘোষণা করলেন তিনি। সাংবাদিক সম্মেলনে বৈশাখী অভিযোগ, কলেজে তাঁকে হেনস্থা করা হয়েছে বার বার।
বৈশাখী গতকাল গুরুতর অভিযোগ করেন তৃণমূল নেতৃত্বর বিরুদ্ধে। কর্মক্ষেত্রে এ বার তাঁকে চরম হেনস্থার মুখে ফেলার ষড়যন্ত্র হয়েছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। শোভন চট্টোপাধ্যায়কে তৃণমূল বাগে আনতে পারছে না বলেই এই ভাবে প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার চেষ্টা করছে, এমন ইঙ্গিতও দেন বৈশাখী।
এই প্রসঙ্গে রত্না চট্টোপাধ্যায় বলেন, "হঠাৎ কান্না কেন? কেউ কোনও কারণ খুঁজে পাইনি। আমরা যারা টিভিতে দেখেছি, আমরাও কান্নার কারণ খুঁজে পাইনি। এই মহিলার বিষয়ে মুখ খুলতে নিজেকে ছোটো বলে মনে হয়। যখন শুনলাম সাংবাদিক সম্মেলন করবে, ভাবলাম আমি আবার বিঁধতে চলেছি।" এরপর তিনি আরও বলেন, "যাক, এযাত্রায় আমি আর আমার বাবা বেঁচে গেছি। আমাদের কিছু বলেনি। এই যাত্রায় আমরা রক্ষা পেলাম। মমতাদি ও পার্থ দা-কে দিয়েছে। উপরে ভগবান রয়েছে, সবাইকে দিনগুলো দেখতে হবে।"
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন