বিরোধীদের অভিযোগ ছিল নোট বাতিল, জিএসটির ফলে ভারতের অর্থনৈতিক অবস্থা বড় বিপদের সামনে দাঁড়িয়ে। বিরোধী রাজনৈতিক দল গুলির এই অভিযোগ সেইভাবে গুরুত্ব দেয়নি মোদী সরকার। পাল্টা যুক্তি দেখিয়ে বিরোধীদের সেই সব অভিযোগকে অস্বীকার করেছে তারা। কিন্তু এবার খোদ নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যানের গলায় শোনা গেল বিরোধীদের সুর। গত ৭০ বছরে এতটা খারাপ অবস্থা হয়নি।
নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার মেনে নিলেন সেকথা।
সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, "বড় রকমের আর্থিক সমস্যার সামনে ভারতীয় অর্থনীতি। গত ৭০ বছরে এরকম ভয়াবহ আর্থিক সংকটে পড়েনি ভারত। বাজার এমনই আন্দোলিত হয়ে রয়েছে যে কেউ কাউকে সেইভাবে বিশ্বাস করছে না। আস্থার ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এমন নয় এটা শুধু সরকার ও বেসরকারি ক্ষেত্রের মধ্যে হয়েছে। প্রাইভেট সেক্টরেও কেউ কাউকে আর্থিক সাহায্য করতে চাইছে না।" তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে নোট বাতিল, জিএসটি এবং আইবিসির পরেই। এগুলোর আগে বাজারে ১০, ২০, ৩০, ৩৫ শতাংশ নগদ অর্থ থাকত। যা সবসময় আর্থিক সংকটকে দূরে সরাতে সাহায্য করত। কিন্তু নোট বাতিল বা জিএসটির পর তার পরিমাণ অনেকটাই কমে গিয়েছে।
নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যানের এই বক্তব্যের পরেই বিরোধীদের অভিযোগ সত্যি বলে মানছে বিশেষজ্ঞ মহলের একটা বড় অংশ। ফলে আবারও যে মুখ পুড়ল মোদী সরকারের, সেকথাও বলার আর অপেক্ষা রাখে না।
সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, "বড় রকমের আর্থিক সমস্যার সামনে ভারতীয় অর্থনীতি। গত ৭০ বছরে এরকম ভয়াবহ আর্থিক সংকটে পড়েনি ভারত। বাজার এমনই আন্দোলিত হয়ে রয়েছে যে কেউ কাউকে সেইভাবে বিশ্বাস করছে না। আস্থার ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এমন নয় এটা শুধু সরকার ও বেসরকারি ক্ষেত্রের মধ্যে হয়েছে। প্রাইভেট সেক্টরেও কেউ কাউকে আর্থিক সাহায্য করতে চাইছে না।" তিনি আরও বলেন, এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে নোট বাতিল, জিএসটি এবং আইবিসির পরেই। এগুলোর আগে বাজারে ১০, ২০, ৩০, ৩৫ শতাংশ নগদ অর্থ থাকত। যা সবসময় আর্থিক সংকটকে দূরে সরাতে সাহায্য করত। কিন্তু নোট বাতিল বা জিএসটির পর তার পরিমাণ অনেকটাই কমে গিয়েছে।
নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যানের এই বক্তব্যের পরেই বিরোধীদের অভিযোগ সত্যি বলে মানছে বিশেষজ্ঞ মহলের একটা বড় অংশ। ফলে আবারও যে মুখ পুড়ল মোদী সরকারের, সেকথাও বলার আর অপেক্ষা রাখে না।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন