সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রীর বেতন বৃদ্ধির ঘোষণায় বেশ খুশি অতিথি শিক্ষকরা। যদিও মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণার পরেও আংশিক সময় এবং চুক্তিভিত্তিক পূর্ণ সময়ের শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর এই বেতন বৃদ্ধির ঘোষণার মধ্য অধ্যক্ষদের নতুন করে মাথাব্যথা শুরু হয়েছে। সমস্যা হল, এতদিন অতিথি শিক্ষকরা নির্দিষ্ট একটা কলেজে পড়াতেন না। একাধিক কলেজে পড়াতেন। বিশ্ববিদ্যালয়েও ক্লাস নিতেন।
ক্লাস পিছু তাঁরা টাকা পেতেন। কোথাও মাসিক একটা ভাতাও দেওয়া হত। তাছাড়া ৬০ বছর পর্যন্ত চাকরির নিশ্চয়তাও ছিল না। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণায় সেইসব নিয়মের বদল হয়েছে। এর ফলে বহু অতিথি শিক্ষকই এখন তাঁদের পছন্দের কলেজে থেকে যেতে চাইছেন। যার জেরে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে অধ্যক্ষদের।
এক অধ্যক্ষের কথায়, আমাদের কলেজে ইতিহাসে দু-জন অতিথি শিক্ষক এবং দু-জন আংশিক সময়ের শিক্ষক বর্তমানে রয়েছেন। এর সঙ্গে নির্দিষ্ট সংখ্যায় স্থায়ী শিক্ষক রয়েছেন। নতুন করে এই শিক্ষকদের স্বীকৃতি দেওয়া হল, তারপর অতিথি শিক্ষকদের কীভাবে কলেজে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা।
আগের নিয়ম অনুসারে অতিথি শিক্ষকদের আগে দু-টি ও তিনটি করে ক্লাস নিতেন কলেজে। তাঁদের স্থায়ী শিক্ষকদের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হলে ক্লাস বরাদ্দ করাও সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অপরদিকে বিকাশ ভবনের তরফে এখনও এ নিয়ে কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। অনেক অধ্যক্ষই বিকাশ ভবন থেকে কি বিজ্ঞপ্তি জারি করে সেইদিকে তাকিয়ে আছেন।
এক অধ্যক্ষের কথায়, আমাদের কলেজে ইতিহাসে দু-জন অতিথি শিক্ষক এবং দু-জন আংশিক সময়ের শিক্ষক বর্তমানে রয়েছেন। এর সঙ্গে নির্দিষ্ট সংখ্যায় স্থায়ী শিক্ষক রয়েছেন। নতুন করে এই শিক্ষকদের স্বীকৃতি দেওয়া হল, তারপর অতিথি শিক্ষকদের কীভাবে কলেজে অন্তর্ভুক্ত করা হবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে জটিলতা।
আগের নিয়ম অনুসারে অতিথি শিক্ষকদের আগে দু-টি ও তিনটি করে ক্লাস নিতেন কলেজে। তাঁদের স্থায়ী শিক্ষকদের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা হলে ক্লাস বরাদ্দ করাও সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। অপরদিকে বিকাশ ভবনের তরফে এখনও এ নিয়ে কোনও বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়নি। অনেক অধ্যক্ষই বিকাশ ভবন থেকে কি বিজ্ঞপ্তি জারি করে সেইদিকে তাকিয়ে আছেন।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন