সম্প্রতি মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের কয়েক হাজার অতিথি অধ্যাপকদের নির্দিষ্ট বেতন কাঠামো ও চাকরিতে ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত স্থায়ী করার কথা ঘোষণা করেছেন।
মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার ফলে হাসি ফুটেছে রাজ্যের কয়েক হাজার অতিথি অধ্যাপকদের মুখে।
মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছিলেন, এবার থেকে আর কোনও আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি থাকবে না। একত্রে বলা হবে গভরমেন্ট অ্যাপ্রুভড কলেজ টিচার। মুখ্যমন্ত্রীর এমন সিদ্ধান্তে খুশি রাজ্যের অতিথি অধ্যাপকরা।
যদিও মুখ্যমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পরেই চর্চা শুরু হয়েছে গোটা রাজ্যে জুড়ে। বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণা ইউজিসি-র নিয়ম লঙ্ঘন করছে। ইউজিসির নিয়ম অনুসারে, কলেজ গুলিতে নিয়োগের জন্য অবশ্যই প্রার্থীকে নেট বা সেট পাশ করতে হবে। কিংবা পিএইচডি থাকতে হবে। যদিও রাজ্যের বেশিরভাগ অতিথি অধ্যাপকদের নেট, সেট বা পিএইচডি করা নেই। এর ফলে এই ঘোষণা সরাসরি ইউজিসি-র নিয়ম কে লঙ্ঘন করছে।
আর তাই মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার ফলে বিপদে পড়তে পারেন রাজ্যের কয়েক হাজার অতিথি অধ্যাপকরা। এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞদের একটা বড় অংশ।
মুখ্যমন্ত্রী আরও জানিয়েছিলেন, এবার থেকে আর কোনও আলাদা আলাদা ক্যাটাগরি থাকবে না। একত্রে বলা হবে গভরমেন্ট অ্যাপ্রুভড কলেজ টিচার। মুখ্যমন্ত্রীর এমন সিদ্ধান্তে খুশি রাজ্যের অতিথি অধ্যাপকরা।
যদিও মুখ্যমন্ত্রীর এমন ঘোষণার পরেই চর্চা শুরু হয়েছে গোটা রাজ্যে জুড়ে। বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণা ইউজিসি-র নিয়ম লঙ্ঘন করছে। ইউজিসির নিয়ম অনুসারে, কলেজ গুলিতে নিয়োগের জন্য অবশ্যই প্রার্থীকে নেট বা সেট পাশ করতে হবে। কিংবা পিএইচডি থাকতে হবে। যদিও রাজ্যের বেশিরভাগ অতিথি অধ্যাপকদের নেট, সেট বা পিএইচডি করা নেই। এর ফলে এই ঘোষণা সরাসরি ইউজিসি-র নিয়ম কে লঙ্ঘন করছে।
আর তাই মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার ফলে বিপদে পড়তে পারেন রাজ্যের কয়েক হাজার অতিথি অধ্যাপকরা। এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞদের একটা বড় অংশ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন