লোকসভা নির্বাচনের পর থেকে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে অশান্তির ঘটনা ঘটেই চলেছে। আক্রান্ত হয়েছেন শাসক ও বিরোধী উভয় দলের প্রতিনিধিরা। আর এবার কোচবিহারের মাথাভাঙায় তৃণমূল ও বিজেপির সংঘর্ষে জখম দু-দলের ৬ জন।
এই সংঘর্ষের ফলে অপু সিংহ নামে এক বিজেপি সমর্থকের অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাঁকে মাথাভাঙা হাসপাতালে ভর্তি করেন দলের লোকেরাই।
গতকাল ওই এলাকায় বিজেপির পার্টি অফিস ভাঙচুরকে কেন্দ্র করে দুই দলের মধ্যে অশান্তির শুরু। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তা সংঘর্ষের আকার নেয়। খবর পেয়ে মাথাভাঙার শিকারপুর এলাকায় চলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। ওই এলাকার বিজেপি নেতাদের অভিযোগ, শাসক দলের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাদের পার্টি অফিসে হামলা চালায়। পরে কর্মীরা তা মেরামত করতে গেলে তাদের ফের মারধোর করে তৃণমূল। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তারা। এই মারামারির প্রসঙ্গে বিজেপির কোচবিহার জেলার সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বর্মণ বলেন, "মাথাভাঙার শিকারপুরের দলীয় কার্যালয় হামলা চালিয়ে ভেঙে দেয় তৃণমূল কর্মীরা। সেই কার্যালয় মেরামত করতে স্থানীয় বিজেপির মণ্ডল সভাপতি বিজয় বর্মণ-সহ কয়েকজন সেখানে হাজির হয়। তখন তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁদের উপর আক্রমণ করে। এতে বেশ কয়েকজন জখম হন। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।
গতকাল ওই এলাকায় বিজেপির পার্টি অফিস ভাঙচুরকে কেন্দ্র করে দুই দলের মধ্যে অশান্তির শুরু। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে তা সংঘর্ষের আকার নেয়। খবর পেয়ে মাথাভাঙার শিকারপুর এলাকায় চলে আসে বিশাল পুলিশ বাহিনী। ওই এলাকার বিজেপি নেতাদের অভিযোগ, শাসক দলের আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাদের পার্টি অফিসে হামলা চালায়। পরে কর্মীরা তা মেরামত করতে গেলে তাদের ফের মারধোর করে তৃণমূল। অভিযোগ অস্বীকার করেছে তারা। এই মারামারির প্রসঙ্গে বিজেপির কোচবিহার জেলার সাধারণ সম্পাদক অভিজিৎ বর্মণ বলেন, "মাথাভাঙার শিকারপুরের দলীয় কার্যালয় হামলা চালিয়ে ভেঙে দেয় তৃণমূল কর্মীরা। সেই কার্যালয় মেরামত করতে স্থানীয় বিজেপির মণ্ডল সভাপতি বিজয় বর্মণ-সহ কয়েকজন সেখানে হাজির হয়। তখন তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁদের উপর আক্রমণ করে। এতে বেশ কয়েকজন জখম হন। যদিও অভিযোগ অস্বীকার করেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন