রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে একাধিক মামলা ঝুলছে আদালতে। সেই সব মামলার রায়ের উপর শিক্ষক নিয়োগের ভবিষ্যৎ অনেকটাই নির্ভর করছে। এই রকম এক গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায়দান আজ দুপুর দু-টোয় কলকাতা হাইকোর্টের ১৭ নম্বর কোর্টে মৌসুমি ভট্টাচার্যের এজলাসে। আর এই রায়ের দিকে তাকিয়ে রাজ্যের কয়েক হাজার আপার প্রাইমারি পরীক্ষার্থীরা।
রাজ্য সরকার শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট গোটা রাজ্য জুড়ে টেট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী হিসাবে ছিলেন এক লক্ষ কুড়ি হাজার এবং অপ্রশিক্ষিত পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল এক লক্ষ আট হাজার।
অভিযোগ এই পরীক্ষাতে প্রশিক্ষিত প্রার্থীদের না ডেকে অপ্রশিক্ষিত প্রার্থীদের ডাকে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে থাকে। আদালতে দায়ের হয় মামলা। আর এই গুরুত্বপূর্ণ মামলার রায় দান হতে চলেছে আজ।
হবু শিক্ষকদের দাবি, পরীক্ষার্থীদের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পরেও কেনও শূন্যপদের সংখ্যা জানাতে চাইছে না কমিশন। অপ্রশিক্ষিতদের অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট ও এর সঙ্গে টেট পরীক্ষাতে প্রাপ্ত নম্বর কেন প্রকাশ করা হবে না? এনসিটিই-র নিয়মে বলা আছে আগে প্রশিক্ষিতদের সু্যোগ দিতে হবে। তার পর কেন প্রশিক্ষিতদের সুযোগ না দিয়ে অপ্রশিক্ষিতদের সুযোগ করে দিল কমিশন? আর এই নিয়ে দায়ের হওয়া মামলার রায় দান আর কিছুক্ষণ পরে।
রাজ্য সরকার শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০১৫ সালের ১৬ আগস্ট গোটা রাজ্য জুড়ে টেট পরীক্ষা নেয়। ওই পরীক্ষায় প্রশিক্ষিত প্রার্থী হিসাবে ছিলেন এক লক্ষ কুড়ি হাজার এবং অপ্রশিক্ষিত পরীক্ষার্থী সংখ্যা ছিল এক লক্ষ আট হাজার।
হবু শিক্ষকদের দাবি, পরীক্ষার্থীদের টেট পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবার পরেও কেনও শূন্যপদের সংখ্যা জানাতে চাইছে না কমিশন। অপ্রশিক্ষিতদের অ্যাকাডেমিক রেজাল্ট ও এর সঙ্গে টেট পরীক্ষাতে প্রাপ্ত নম্বর কেন প্রকাশ করা হবে না? এনসিটিই-র নিয়মে বলা আছে আগে প্রশিক্ষিতদের সু্যোগ দিতে হবে। তার পর কেন প্রশিক্ষিতদের সুযোগ না দিয়ে অপ্রশিক্ষিতদের সুযোগ করে দিল কমিশন? আর এই নিয়ে দায়ের হওয়া মামলার রায় দান আর কিছুক্ষণ পরে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন