লোকসভা নির্বাচনী ফলাফল ঘোষণার পরেই তৃণমূলের সাম্রাজ্যের পতনের ছবি স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। আর এবার মুকুল পুত্রের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিল তৃণমূল কংগ্রেস। বীজপুরের বিধায়ক শুভ্রাংশু রায়কে ছ’বছরের জন্য নির্বাসিত করল শাসক দল। দল-বিরোধী কাজের অভিযোগে মুকুল পুত্রকে নির্বাসিত করা হয়েছে, বলে জানিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রী তথা তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে শুভ্রাংশু যা কাজ করছেন, তা ক্রমশই দলের অস্বস্তি বাড়িয়েছে। এমনকি দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে বলেও অভিযোগ করেন। সেকারণেই তাঁকে নির্বাসিত করা হয়েছে।
‘একটা মুকুল রায় গোটা তৃণমূলকে তছনছ করে দিল।
কাঁচরাপাড়ার ওই কাঁচা ছেলেটাই চাণক্যর বুদ্ধিতে গোটা বাংলাকে চষে বেড়াল।’ তৃণমূল ছাড়ার জল্পনা ফের একবার উসকে শুক্রবার এই ভাষাতেই বাবার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করলেন বীজপুরের তৃণমূল বিধায়ক শুভ্রাংশু রায়। দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন তিনি। অভিযোগ করেন, তৃণমূলের নেতারা তাঁকে বিশ্বাস করেন না। ‘গদ্দারের ছেলে’ বলে তাঁর সমালোচনা করেছেন খোদ তৃণমূল নেত্রী। যা আঘাত করেছে তাঁকে।
এর পরে তিনি নাম না করে তৃণমূল নেত্রীর সমালোচনা করে বলেন, ‘‘আমি দলের জন্য সব সময় একশো শতাংশ করেছি। কিন্তু শেষদিনের প্রচারেও মমতাময়ী নেত্রী আমাকে গদ্দারের ছেলে বলেছেন। যা খুব খারাপ লেগেছে আমার।’’
এর পরেই মুকুল পুত্র বলেন, ‘‘এখনই আমি দল ছাড়ছি না, তবে দল কি আমাকে বিশ্বাস করেন?’’ মুখে শুভ্রংশু দল ছাড়ার উল্লেখ না করলেও, তাঁর এই কথাকে যথেষ্ট ইঙ্গিতবহ মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশ।
‘একটা মুকুল রায় গোটা তৃণমূলকে তছনছ করে দিল।
এর পরে তিনি নাম না করে তৃণমূল নেত্রীর সমালোচনা করে বলেন, ‘‘আমি দলের জন্য সব সময় একশো শতাংশ করেছি। কিন্তু শেষদিনের প্রচারেও মমতাময়ী নেত্রী আমাকে গদ্দারের ছেলে বলেছেন। যা খুব খারাপ লেগেছে আমার।’’
এর পরেই মুকুল পুত্র বলেন, ‘‘এখনই আমি দল ছাড়ছি না, তবে দল কি আমাকে বিশ্বাস করেন?’’ মুখে শুভ্রংশু দল ছাড়ার উল্লেখ না করলেও, তাঁর এই কথাকে যথেষ্ট ইঙ্গিতবহ মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একটা বড় অংশ।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন