কলকাতা নিউজ ব্যুরো: এবারে জঙ্গলমহলের লড়াই খুব একটা সহজ হবে না। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ঝাড়গ্রামে গেরুয়া উত্থানই সেই ইঙ্গিত দিয়েছিল। সেটা কার্যত স্পষ্ট করে দিয়ে দোষ স্বীকার করে ড্যামেজ কনট্রোলের পথে হাঁটলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল নেত্রী মেনে নিলেন তাঁর দলে কিছু নেতা দুর্নীতিগ্রস্ত আছে। তবে সেটা মাত্র ২ শতাংশ। বাকি ৯৮ শতাংশ খুবি ভাল। দুর্নীতিগ্রস্তদের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেস ব্যবস্থা নেয় বলেও ঝাড়গ্রামে বেলপাহাড়ির মঞ্চ থেকে জানান তৃণমূল-নেত্রী। গত বারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে জঙ্গলমহলের ফলাফল রাজনৈতিক বোদ্ধাদের অবাক করে দেয়।
বিশেষ করে পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রামে পদ্ম ফোটার মাত্রা দেখে বিচলিত হয়ে পড়ে শাসকদল তৃনমূল কংগ্রেস। তখন থেকেই এই এলাকাকে লোকসভা নির্বাচনে পাখির চোখ করে বিজেপি।
এই এলাকায় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের উপরে যে ভোটাররা ক্ষুব্ধ সেটা পরিষ্কার হয়েছিল পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলে। সেটা বুঝেই মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, “কিছু স্থানীয় নেতার উপরে মানুষের ক্ষোভ রয়েছে জানি। কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা আছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিই আমি। কিন্তু গোটা তৃণমূল কংগ্রেস চোর নয়। আমি চোর নই, পার্থ চট্টোপাধ্যায় চোর নয়, সুকুমার হাঁসদা চোর নয়।” মানুষের ক্ষোভ কমাতে তিনি আরও বলেন, “সব জায়গায় ভালমন্দ আছে। যারা দুর্নীতি করেছেন তাদের হারিয়ে দিয়েছেন। ঠিকই আছে। নতুন যারা এসেছে তারা কাজ করবে। ক্ষোভ আছে অনেকের বিরুদ্ধে। ক্ষোভ থাকা স্বাভাবিক।”
এই এলাকায় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বের উপরে যে ভোটাররা ক্ষুব্ধ সেটা পরিষ্কার হয়েছিল পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলে। সেটা বুঝেই মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন, “কিছু স্থানীয় নেতার উপরে মানুষের ক্ষোভ রয়েছে জানি। কিছু দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা আছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাও নিই আমি। কিন্তু গোটা তৃণমূল কংগ্রেস চোর নয়। আমি চোর নই, পার্থ চট্টোপাধ্যায় চোর নয়, সুকুমার হাঁসদা চোর নয়।” মানুষের ক্ষোভ কমাতে তিনি আরও বলেন, “সব জায়গায় ভালমন্দ আছে। যারা দুর্নীতি করেছেন তাদের হারিয়ে দিয়েছেন। ঠিকই আছে। নতুন যারা এসেছে তারা কাজ করবে। ক্ষোভ আছে অনেকের বিরুদ্ধে। ক্ষোভ থাকা স্বাভাবিক।”
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন