২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে মাত্র বাংলায় মাত্র ২টি আসনে জয়ী হয়েছিল বিজেপি। তারপর পর থেকে এই রাজ্যের বিজেপির উত্থান শুরু হয়। তবে শেষ কয়েক বছর এই রাজ্যকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা। মুকুল রায় দলবদলের পর গেরুয়া শিবিরের সমীকরণ পাল্টাতে শুরু করে দ্রুত গতিতে। আর এবার ১৮টি আসন আসছে বিজেপির হাতে। আর সেটাই নতুন করে অক্সিজেন যোগাচ্ছে বিজেপি নেতাদের।
এই ১৮টা আসনই যে বাংলায় আগামিদিনে বিজেপিকে নতুন করে স্বপন দেখাচ্ছে, বৃহস্পতিবার অমিত শাহের বক্তব্য থেকে তা স্পষ্ট হয়। ফল প্রকাশের দিন সন্ধেয় বিজেপি হেডকোয়ার্টার থেকে বক্তব্য রাখেন মোদী ও অমিত শাহ।
বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহের বক্তব্যের মাঝেই উঠে আসে বঙ্গ রাজনীতির প্রসঙ্গ। সন্ধে পর্যন্ত ১৮টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। তাই সেই ১৮টি আসনের কথাই উল্লেখ করেন অমিত শাহ।
আলিপুরদুয়ার-জন বার্লা, আসানসোল-বাবুল সুপ্রিয়, বালুরঘাট-সুকান্ত মজুমদার, বনগাঁ-শান্তনু ঠাকুর, বাঁকুড়া-সুভাষ সরকার, বারাকপুর-অর্জুন সিং, বিষ্ণুপুর-সৌমিত্র খাঁ, বর্ধমান-দুর্গাপুর- সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালি, কোচবিহার-নিশীথ প্রামাণিক, দার্জিলিং-রাজু বিস্তা, হুগলী-লকেট চট্টোপাধ্যায়, জলপাইগুড়ি-জয়ন্ত কুমার রায়, ঝাড়গ্রাম-কুনার হেমব্রম, মালদহ(উত্তর)-খগেন মুর্ম, মেদিনীপুর-দিলীপ ঘোষ, পুরুলিয়া-জ্যোতিময় সিং মাহাতো, রায়গঞ্জ-দেবশ্রী চৌধুরী এবং রাণাঘাট- জগন্নাথ সরকার।
এই ১৮টা আসনই যে বাংলায় আগামিদিনে বিজেপিকে নতুন করে স্বপন দেখাচ্ছে, বৃহস্পতিবার অমিত শাহের বক্তব্য থেকে তা স্পষ্ট হয়। ফল প্রকাশের দিন সন্ধেয় বিজেপি হেডকোয়ার্টার থেকে বক্তব্য রাখেন মোদী ও অমিত শাহ।
আলিপুরদুয়ার-জন বার্লা, আসানসোল-বাবুল সুপ্রিয়, বালুরঘাট-সুকান্ত মজুমদার, বনগাঁ-শান্তনু ঠাকুর, বাঁকুড়া-সুভাষ সরকার, বারাকপুর-অর্জুন সিং, বিষ্ণুপুর-সৌমিত্র খাঁ, বর্ধমান-দুর্গাপুর- সুরেন্দ্র সিং আলুওয়ালি, কোচবিহার-নিশীথ প্রামাণিক, দার্জিলিং-রাজু বিস্তা, হুগলী-লকেট চট্টোপাধ্যায়, জলপাইগুড়ি-জয়ন্ত কুমার রায়, ঝাড়গ্রাম-কুনার হেমব্রম, মালদহ(উত্তর)-খগেন মুর্ম, মেদিনীপুর-দিলীপ ঘোষ, পুরুলিয়া-জ্যোতিময় সিং মাহাতো, রায়গঞ্জ-দেবশ্রী চৌধুরী এবং রাণাঘাট- জগন্নাথ সরকার।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন