কলকাতা নিউজ ব্যুরো: কেন্দ্রীয় সরকারের একাধিক জন-বিরোধী নিতির বিরুদ্ধে দেশের বাম শ্রমিক সংগঠন সিটু ও আইএনটিইউসি সহ মোট ১৮ টি শ্রমিক সংগঠন দু'দিনের হরতালের ডাক দেয়।
আজ ছিল প্রথম দিন। জেলার একাধিক এলাকায় অশান্তির খবর পাওয়া যায়। গ্রেফতার হয়েছেন সিপি(আই)এম নেতা সুজন চক্রবর্তী সহ একাধিক বাম সমর্থক।
আজ ধৃত বনধ সমর্থকদের কোমরে দড়ি দিয়ে লক আপে ঢোকানোর চেষ্টা করা হয়। এই অমানবিক ও পুলিশের নিষ্ঠুরতার প্রতিবাদে আলিপুর আদালতে তীব্র উত্তেজনা ছড়ায়। প্রবল চাপে পড়ে কোমরের দড়ি খুলে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ।
সিপি(আই)এম সূত্রে পাওয়া খবর অনুসারে, অনেক ধর্মঘটীর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করা হয়। আলিপুর আদালতে তাদের নিয়ে আসা হয় প্রিজম ভ্যানে করে। ভ্যান থেকে কোমরে দড়ি পরিয়ে লকআপে ঢোকানোর চেষ্টা করা হয়। আর তাদেখে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন আলিপুর আদালতে জমা হওয়া বাম সমর্থকরা। তাদের সঙ্গে পুলিশের বচসা বাধে। এর পর পরিস্থিতি গড়ায় হাতাহাতিতে। এই ঘটার নিন্দা করেছেন আইনজীবীরা।
এর পর প্রবল চাপে পড়ে কোমরের দড়ি খুলে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ।
সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুসারে আজ শহর থেকে প্রায় ৩৭০ জন আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের মধ্যে প্রায় ৪০ জন মহিলা। এই পরিসংখ্যান বেলা ১১.৩০ পর্যন্ত।
আজ ধৃত বনধ সমর্থকদের কোমরে দড়ি দিয়ে লক আপে ঢোকানোর চেষ্টা করা হয়। এই অমানবিক ও পুলিশের নিষ্ঠুরতার প্রতিবাদে আলিপুর আদালতে তীব্র উত্তেজনা ছড়ায়। প্রবল চাপে পড়ে কোমরের দড়ি খুলে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ।
সিপি(আই)এম সূত্রে পাওয়া খবর অনুসারে, অনেক ধর্মঘটীর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা রুজু করা হয়। আলিপুর আদালতে তাদের নিয়ে আসা হয় প্রিজম ভ্যানে করে। ভ্যান থেকে কোমরে দড়ি পরিয়ে লকআপে ঢোকানোর চেষ্টা করা হয়। আর তাদেখে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন আলিপুর আদালতে জমা হওয়া বাম সমর্থকরা। তাদের সঙ্গে পুলিশের বচসা বাধে। এর পর পরিস্থিতি গড়ায় হাতাহাতিতে। এই ঘটার নিন্দা করেছেন আইনজীবীরা।
সূত্র থেকে পাওয়া খবর অনুসারে আজ শহর থেকে প্রায় ৩৭০ জন আন্দোলনকারীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তাদের মধ্যে প্রায় ৪০ জন মহিলা। এই পরিসংখ্যান বেলা ১১.৩০ পর্যন্ত।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন