কলকাতা নিউজ ব্যুরো: স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকার ঘাটতি মেটাতে ইন্টার্ন শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব বিবেচনা করছে রাজ্য সরকার। তাতে হবু শিক্ষকদের একটা বড় অংশ ক্ষুব্ধ।
আর এই নিয়ম চালুকরা নিয়ে উঠছে একাধিক প্রশ্ন।
যেমন, প্রশিক্ষিত না হওয়া সত্ত্বেও ইন্টার্ন শিক্ষকরা টানা ২ বছর পড়ানোর সুযোগ কিভাবে পাবেন, সেই নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
এনসিটিই-র উপযুক্ত শিক্ষা-মান না থাকা সত্ত্বেও কীভাবে নিয়মিত শিক্ষকের জায়গায় পড়ানো সম্ভব।
ইন্টার্ন শিক্ষকদের যোগ্যতায় বলা হয়েছে প্রাথমিকের ক্ষেত্রে কলেজ পাশ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ক্ষেত্রে অনার্স বা মাস্টার ডিগ্রি।
তাহলে স্নাতক স্তরে বা মাস্টার ডিগ্রিতে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নাম্বার ও শিক্ষক শিক্ষণ ট্রেনিং ইত্যাদি নিয়ম তো এবার থেকে অর্থহীন হয়ে যাবে এই রাজ্যে।
বিশেষজ্ঞদের মতে যদি রাজ্যে এই রকমের শিক্ষক নিয়োগ করতে চায় রাজ্য সরকার, তাহলে এনসিটিই-র নিয়মকে অগ্রাহ্য করেই এগোতে হবে রাজ্যকে। আর তাই রাজ্যে এই রকমের শিক্ষক নিয়োগ যে খুব একটা সহজ হবেনা। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
যেমন, প্রশিক্ষিত না হওয়া সত্ত্বেও ইন্টার্ন শিক্ষকরা টানা ২ বছর পড়ানোর সুযোগ কিভাবে পাবেন, সেই নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।
এনসিটিই-র উপযুক্ত শিক্ষা-মান না থাকা সত্ত্বেও কীভাবে নিয়মিত শিক্ষকের জায়গায় পড়ানো সম্ভব।
ইন্টার্ন শিক্ষকদের যোগ্যতায় বলা হয়েছে প্রাথমিকের ক্ষেত্রে কলেজ পাশ এবং মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের ক্ষেত্রে অনার্স বা মাস্টার ডিগ্রি।
বিশেষজ্ঞদের মতে যদি রাজ্যে এই রকমের শিক্ষক নিয়োগ করতে চায় রাজ্য সরকার, তাহলে এনসিটিই-র নিয়মকে অগ্রাহ্য করেই এগোতে হবে রাজ্যকে। আর তাই রাজ্যে এই রকমের শিক্ষক নিয়োগ যে খুব একটা সহজ হবেনা। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন