২০০৯/১০ সাল নাগাদ হুগলীর জমিতে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য শিল্প গড়ে রাজ্যের বেকারদের সবপ্ন দেখাতে চেয়েছিলেন। কিন্তু বুদ্ধ-বাবুর সেই স্পপ্ন বাস্তবায়িত হয় নি। উল্টে সেখানেই বাম সরকারের পতন সূচিত হয়।
প্রস্তাবিত কারখানা তৈরির জন্য জমি নেওয়ার বিতর্কিত কারণে শুরু হয়েছিল ব্যাপক জন বিক্ষোভ। আর তার পর থেকে লালেদের গড় হিসাবে পরিচিত রাজ্যে তৃণমূল কংগ্রেসের উত্থান শুরু । কিন্তু শিল্প হয়নি সিঙ্গুরে। বাম জমানার পতনের পর আবারও সেখান থেকেই শুরু হল কর্মসংস্থান সহ একাধিক ইস্যুতে বিশাল র্যালি।
সারা ভারত কিষান সভার নেতৃত্বে মিছিল শুরু হয়েছে।
আর এই মিছিলের শুরু থেকেই দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে জুড়ে দেখা গিয়েছে লাল পতাকা হাতে নিয়ে মানুষের উন্মাদনা। তা দেখে উজ্জীবিত এই রাজ্যের বাম নেতারা। পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুসার এই র্যালি বৃহস্পতিবার কলকাতায় রাজভবনের কাছে গিয়ে সমাপ্ত হবে। রানি রাশমণি রোডে হবে জনসভা। সিপিআই(এম) সহ বাম নেতৃত্বের দাবি, কমকরে চল্লিশ হাজার মানুষ আসবেন এই জামায়েতে।
সারা ভারত কিষান সভার নেতৃত্বে মিছিল শুরু হয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন